পুজোর ঠিক আগেই ১৯ অক্টোবর মুক্তি পাচ্ছে সৃজিত মুখোপাধ্যায় পরিচালিত দশম অবতার। সদ্য মুক্তি পাওয়া এই ক্রাইম থ্রিলার ঘরানার ছবির ট্রেলার বুঝিয়ে দিল রহস্য প্রিয় বাঙালিকে কতটা  চমক দেবে এই ছবি৷ একই সঙ্গে নস্টালজিয়া এবং টানটান রহস্যের গন্ধ পাওয়া গেল ট্রেলার থেকে।সঙ্গে রয়েছে রূপম-অনুপমের কণ্ঠে দুই গানের ঝলক।যা অচিরেই মনে পড়াবে বাইশে শ্রাবণ ছবির গান, যা একসময় ছিল তুমুল জনপ্রিয়।

তা দশম অবতার ছবির গল্পটা ঠিক কেমন? এ এক সিরিয়াল কিলিং-এর মর্মান্তিক কাহিনি যেখানে শহরের বুকে ঘটে যাচ্ছে একটার পর একটা খুন। আর তিনটি খুনেই রয়েছে একই প্যাটার্ন। দুঃখের বিষয়, তিনটি খুনের পরও সিরিয়াল কিলারকে ধরতে নাজেহাল পুলিশ। কোনও ক্লুই নেই তাঁদের কাছে খুনিকে নিয়ে।

এমন সময় একজন মহিলা এক বিচিত্র খবর বয়ে আনলেন।এই সাইকো কিলার বিষ্ণুর দশম অবতার মনে করেন নিজেকে। পৃথিবীর জঞ্জাল সরাতে কয়েকদিনের জন্যই নাকি তিনি পৃথিবীতে এসেছেন। এই খুনগুলি তারই অপকীর্তি বলে দাবি করেন মহিলা।

এই কেসের দায়িত্ব এসে পড়ে অফিসার প্রবীর রায়চৌধুরীর উপর। তাঁর সঙ্গী হন ইন্সপেক্টর পোদ্দার। ট্রেলার সাজানো হয়েছে এমন নানা ঘটনা প্রবাহে৷ বন্দুকের গুলি থেকে খাঁড়া, মৃত্যু থেকে ধাওয়া করা, রহস্য থেকে মুখোশ কী নেই ট্রেলারে! শুরু হয় তদন্ত। কিন্তু সত্যিই সেই ব্যক্তিই খুনি তো, নাকি... থেকে গেল রহস্য।

২০১১-র পর ২০২৩-এ  আবারও প্রবীর রায়চৌধুরী হয়ে ফিরলেন প্রসেনজিৎ। পাল্টায়নি এতটুকু মেজাজ, চলন বলন। রোজকার খাবারের বদলে বিরিয়ানি চেয়ে খাচ্ছেন! আর তাঁর সঙ্গী ইন্সপেক্টর পোদ্দারের মধ্যে দেখা মিলল ‘খোকা’র ছায়া। জয়া আহসানই সেই মহিলা যাঁর হাত ধরেই অপরাধীর খোঁজ পায় পুলিশ। বাঁক নেয় তদন্তের মোড়। কিন্তু এই গল্পে যিশু আসলে কে? তিনি কি সত্যিই বিষ্ণুর দশম অবতার এবং খুনি নাকি...?

সব মিলিয়ে রহস্যের পর্দা ফাঁস হবে ১৯ অক্টোবর। এই ছবি আসলে সৃজিতের কপ ইউনিভার্সের দুই জনপ্রিয় ছবি ‘বাইশে শ্রাবণ’ ও ‘ভিঞ্চিদা’-র প্রিক্যুয়েল।প্রবীর চৌধুরী ও ডিসিডিডি পোদ্দার অর্থাৎ প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় ও অনির্বাণ ভট্টাচার্যের যুগলবন্দিও নজর কাড়বে একথা নিশ্চিত। ডিসিডিডি পোদ্দারের মুখে উঠে এসেছে জনপ্রিয় দ্বিতীয় পুরুষের খোকার সংলাপ। এটার জন্য বেশ আঁটঘাঁট বেঁধেই মাঠে নেমেছেন নির্দেশক। লুক থেকে অভিনয় ও সংলাপে ‘বাইশে শ্রাবণ’-এর স্মৃতি যাতে ফেরাতে পারেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, চিত্রনাট্যে সেই সুযোগ তৈরি করেছেন সৃজিত৷ প্রসঙ্গত, সৃজিতের ছবিতে অনেকদিন পর দেখা যাবে যীশু সেনগুপ্তকে।  ব্যাকগ্রাউন্ড স্কোর ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্তর। ছবির ডিওপি সৌমিক হালদার।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...