মূলত জার্মানির খাবার হট ডগ। শরণার্থীদের সঙ্গে ইউরোপ থেকে আমেরিকায় প্রবেশ করে হট ডগ। এক সময় আমেরিকার জনপ্রিয় রাস্তার খাবারে পরিণত হয়েছিল এটি।পাউরুটির ভিতরে সসেজ ভরা-- আর রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মেয়োনিজ এবং চিজ। সব কিছুর মিশ্রণে অত্যন্ত সুস্বাদু খাবার এই হট ডগ।

একসময় রাস্তায় ঠেলাগাড়িতে করে গরম গরম খাবারটি বিক্রি করা হতো।কখন এর নাম ছিল ডাচশান্ড সসেজ৷ দিনমজুরদের কাছে খুবই জনপ্রিয় ছিল এই সসেজ। তবে খেতে গিয়ে মেয়োনিজ আর মাংস মাখামাখি হয়ে যেত বেশিরভাগ সময়ই। এ থেকে পরিত্রাণ পেতে বেকিংয়ে পারদর্শী এক আত্মীয়ের মাধ্যমে বানের ভেতর সসেজ পুরে বিক্রি শুরু করেন এক বিক্রেতা।

নিউ ইয়র্কের পোলো গ্রাউন্ডের বাইরে ঠেলাগাড়ি করে এই ডাচশান্ড সসেজ বিক্রি করছিলেন এক জার্মান ব্যবসায়ী। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন সংবাদপত্রের কার্টুনিস্ট থমাস আলয়সিয়াস দর্গান। তিনি সংবাদপত্রের জন্য কার্টুন আঁকতে গিয়ে, বিক্রেতা ঠিক কী নামে খাবারটির পরিচয় দিচ্ছিলেন তা ভুলে যান।জার্মানিতে সসেজকে ডগ বলা হতো আর যেহেতু গরম গরম পরিবেশিত হচ্ছিলো, তিনি তাই একে হট ডগ নামে অভিহিত করেন। পরবর্তীতে সেই কার্টুন এতোটাই জনপ্রিয় হয় যে, স্থায়ীভাবেই এর নাম হয়ে যায় হট ডগ।

এদিকে বার্গার হল একটি স্যান্ডউইচ যাতে ফিলিংস থাকে—সাধারণত গ্রাউন্ড মিটের একটি প্যাটিস—একটি টুকরো করা বান বা রুটির রোলের মধ্যে রাখা হয়।ফ্লেচার ডেভিস ১৮৮০-এর দশকে টেক্সাসের এথেন্সের একটি ছোটো ক্যাফেতে তার মেনুর জন্য হ্যামবার্গারের একটি প্রাথমিক সংস্করণ তৈরি করেছিলেন৷ এখন এটি নিউ জেনারেশনের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার হিসাবে গণ্য করা হয়৷

আজকের ফুড বিভাগে রইল  হট ডগ আর বার্গার-এর দুটি অভিনব রেসিপি৷

শিক হট ডগ

উপকরণ : ২টি শিক কাবাব, ২টি হট ডগ বান, ২ টেবিল চামচ মেয়োনিজ, ১ টেবিল চামচ চিজ স্প্রেড, ১ টেবিল চামচ গাজর গ্রেট করা, ১/২ চা-চামচ ওরিগ্যানো, ১/২ চা-চামচ  মরিচগুঁড়ো৷

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...