দীপাবলির উৎসব শেষ হতে না হতেই এসে যায় ভাইফোঁটার গোছগাছ আর জোগাড়ের পালা। ভাই এবং বোনের অটুট সম্পর্ক ভাইফোঁটার দিন একটা উৎসব হিসেবেই পালিত হয় সারা ভারতে। কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষের দ্বিতীয় দিনে পালিত হয় ভাইফোঁটা। ভাইদুজ, ভাইটিকা, যমদ্বিতীয়া নামেও এই উৎসব পালিত হয়। উৎসবের মরশুমে টানা চলতে থাকে খাওয়াদাওয়া। ভাইফোঁটা পালনেরও একটা বড়ো অংশ হল ভুরিভোজ। বোনেরা এই দিনে ভাইয়ের জন্য তাদের পছন্দের খাবার তৈরি করে গুছিয়ে ভাইকে পরিবেশন করেন।

গৃহশোভার পক্ষ থেকে ভাইফোঁটার জন্য তিনটি ভিন্ন স্বাদের রেসিপি পরিবেশন করা হল যাতে ভাইরা বোনের রান্নার প্রশংসায় কাটিয়ে দিতে পারেন শুভ দিনটি।

অরেঞ্জি ফিস

উপকরণ : ৫০০ গ্রাম মাছের টুকরো, ১টি কমলালেবুর রস, ৩-৪টি লেবুর রস, ১/২ বড়ো চামচ ভিনিগার, ১ ছোটো চামচ মধু, ১ ছোটো চামচ নুন, ১ ছোটো চামচ গোলমরিচ, ১ ছোটো চামচ অলিভ অয়েল।

প্রণালী : মাছের টুকরোগুলো নুন আর ভিনিগার বুলিয়ে নিন। কমলা লেবুর রসে বাকি উপকরণ মিশিয়ে নিন। মাছের টুকরোয় এই মিশ্রণ মাখিয়ে রাতভর ঢেকে রাখুন। সকালে গ্রিলার গরম করে, এতে ম্যারিনেট করা মাছের টুকরো গ্রিল করে নিন। মাঝখানে একবার গ্রিল করা বন্ধ রেখে ম্যারিনেট পুনরায় ছড়িয়ে নিন। ফ্রুটস্‌, বাদাম, কড়াইশুঁটি সেদ্ধ, স্যালাড আর সসের সঙ্গে পরিবেশন করুন অরেঞ্জি ফিশ।

জুসি মাশরুম

উপকরণ : ২৫০ গ্রাম মাশরুম, ৩/৪ কাপ দই, ১/২-১/২ ছোটো চামচ নুন ও গোলমরিচ, ১/২-১/২ ছোটো চামচ অরিগ্যানো ও চিলি ফ্লেক্স, ২ ছোটো চামচ পুদিনাবাটা, ১ ছোটো চামচ অলিভ অয়েল।

প্রণালী : মাশরুমগুলি ময়দা মাখিয়ে রগড়ে ধুয়ে নিন। এবার মাঝখান বরাবর চিরে নিন। দইয়ের সঙ্গে মশলা, তেল ও পুদিনা মিশিয়ে নিন। মাশরুমের উপর ছড়িয়ে হালকা হাতে মেখে নিন। ৩-৪ ঘণ্টা ঢেকে রাখুন। গ্রিলার গরম করে, শিকে গেঁথে গ্রিল হতে দিন। চাটনি, সস, গরম আলু ও মটরশুঁটি সেদ্ধ বা ফল - যে-কোনও কিছুর সঙ্গেই এটা পরিবেশন করা যায়।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...