প্রতিদিন, প্রতি মুহূর্তে বদলে যাচ্ছে মানুষের জীবনযাপনের ধরন। আর এই পরিবর্তনের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বাজারে আসছে আরও অত্যাধুনিক নিত্য ব্যবহার্য উপকরণ। এইসব উপকরণের মধ্যে সবচেয়ে প্রাধান্য পাচ্ছে বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম।

গরমে হাওয়া দেওয়ার উপকরণ থেকে শুরু করে, রান্নাঘরে ব্যবহার্য উপকরন, এমনকী কৃষকদের ফসল বাঁচানোর জন্য জল সরবরাহকারী পাম্প, প্রতিটি ক্ষেত্রেই মানুষ এমন সামগ্রী কিনতে চান, যা তাদের দৈনন্দিন জীবনযাপনকে আরও সহজ এবং আরামদায়ক করে তুলবে। আর এই চাহিদা মেটানোর মাধ্যম হল--‘টেক উইদ হার্ট’ উদ্যোগ।  এ এমন এক প্রযুক্তিগত উদ্যোগ, যা আরাম, সুবিধা এবং সময় বাঁচাবে।

জীবনকে সহজ, স্মার্ট এবং আরও সুবিধাজনক করার জন্য তাই ডিজাইন করা হচ্ছে প্রতিটি বৈদ্যুতিক উপকরণ। আর এইসব উপকরণ যেমন গ্রাহকদের ইচ্ছেপূরণও করবে, ঠিক তেমনই দৈনন্দিন চাহিদাও মেটাবে। নিরলস গবেষণার মাধ্যমেই এই ধরনের অত্যাধুনিক ইলেক্ট্রিক্যাল উপকরণ আবিষ্কার করা সম্ভব।

কনজিউমার ইলেক্ট্রিক্যাল সল্যুশনস-এ অগ্রনী ভূমিকা  নেওয়ার পাশাপাশি,  অত্যাধুনিক উদ্ভাবনের সঙ্গে শিল্পের সর্বোচ্চ পরিবর্তন সূচিত করে চলা সংস্থা ‘ক্রম্পটন গ্রিভস কনজিউমার ইলেকট্রিক্যালস লিমিটেড’-এর এমডি ও সিইও প্রমিত ঘোষ এই প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, ‘ভোক্তা-কেন্দ্রিক উদ্ভাবনের মাধ্যমে কনজিউমার ইলেকট্রিক্যালসের ভবিষ্যতকে রূপ দেওয়া উচিত। কারণ ক্রেতারা এমন ইলেক্ট্রিক্যাল উপকরণ চান, যা তাদের জীবনযাপনকে আরও সহজ এবং আরামদায়ক করে তুলবে। ‘মেড ইন ইন্ডিয়া, বিল্ট ফর দ্য ওয়ার্ল্ড’ ক্যাম্পেনকে বাস্তবায়িত করে তোলার জন্য এই ধরনের বৈদ্যুতিক সামগ্রী উৎপাদন এবং জনগনের হাতে পৌঁছে দেওয়া খুবই জরুরি। ভারতের সাপ্লাই চেইনকে কাজে লাগিয়ে দেশীয় ভাবে নেওয়া যায় এই উদ্যোগ।’

সাম্প্রতিক  বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম উৎপাদন এবং সরবরাহ তাই মানুষের দৈনন্দিন চাহিদা পূরণ করে চলেছে এবং আরও স্মার্ট লাইফ দিয়ে চলেছে। ইন্ডাকশন এবং বিএলডিসি ফ্যান-এর প্রযুক্তিও আরও উন্নত হয়েছে। ‘টেক উইদ হার্ট’ উদ্ভাবনের অংশ হিসেবে পরবর্তী প্রজন্মের প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে সাসটেইনেবিলিটি।

‘টেক উইদ হার্ট’ ভোক্তাদের চাহিদা পূরণের জন্য তৈরি স্মার্ট, নির্ভরযোগ্য এবং উচ্চ-পারফরম্যান্স প্রদানকারী উদ্যোগ। আর এ এমন এক উদ্যোগ, যা  প্রতিটি মানুষের চাহিদা মেটাবে। পরবর্তী প্রজন্মের জন্যও এই উদ্যোগ যথেষ্ট কার্যকরি ভূমিকা নেবে। সমীক্ষায় দেখা গেছে যে, গরমকালে প্রতি দুই সেকেন্ডে একটি ফ্যান বিক্রি হয়। এই সমীক্ষায় আরও দেখা গেছে যে, ২০২৪ সালে শুধু একটি ব্যান্ড-এরই ফ্যান বিক্রি হয়েছে দু’ কোটিরও বেশি।  নিউক্লিয়াস প্ল্যাটফর্ম চালু হওয়ার পর, বৈদ্যুতিক পণ্যের ডিজাইন এবং অপারেটিং সিস্টেম আরও উন্নত হয়েছে। তাই বেড়েছে ইলেক্ট্রিক্যাল পণ্যের উপর মানুষের নির্ভরতা।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...