প্রোটিনের অভাবে চুলের নীচটা ফেটে যায়। এছাড়াও Rebonding এর সময় কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়ে থাকে ফলে চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

 আমি ৩৩ বছর বয়সি বিবাহিতা। আমার চুল খুব লম্বা এবং ঘন ঠিকই কিন্তু চুলের ডগা বেশির ভাগই ফাটা। ব্র‌্যান্ডেড শ্যাম্পু ব্যবহার করে দেখেছি, কোনও লাভ হয়নি। এছাড়াও প্রায় ৬ মাস আগে আমি চুলে রিবন্ডিং করিয়েছিলাম। এখন আমার চুল গোড়া থেকে উঠে আসছে। কী করলে আবার চুলের গ্রোথ ফিরে পাব? শ্যাম্পু বা তেল লাগালে কি এই সমস্যার সমাধান হবে?

শুধুমাত্র চুলেরই সমস্যা নয়, আমার ভুরুর রোম এখনই সাদা হয়ে যাচ্ছে। কী করলে সাদা হওয়া আটকানো যাবে?

চুলের ডগা বা নীচেটা ফেটে যাচ্ছে মানে তাতে প্রোটিনের অভাব রয়েছে। আপনি চুলে প্রোটিন-যুক্ত শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। তারপর প্রোটিন ক্রিম লাগিয়ে ১৫ মিনিট রেখে চুল ধুয়ে ফেলুন। ২ মাস পর পর চুলের ট্রিমিং-ও করাতে থাকুন। এ ছাড়াও চুল ওঠার সমস্যার কথা জানিয়েছেন। রিবন্ডিং করাবার সময় কেমিক্যাল-যুক্ত প্রোডাক্ট ব্যবহার করা হয়। সুতরাং Rebonding-এর পর চুলের যত্ন নেওয়া বিশেষ দরকার। এই ক্ষেত্রে আপনি স্মুদনিং শ্যাম্পু ব্যবহার করতে পারেন এবং সপ্তাহে একবার হেয়ার মাস্ক অবশ্যই লাগান। এছাড়াও চুলে স্টিম দিন। উপকার পাবেনই।

ভুরুর রোম কালো করার জন্য এবং সাদা হওয়া আটকানোর জন্য, রাত্রে শোওয়ার আগে অলিভ অথবা ক্যাস্টর অয়েল দিয়ে ভুরু মালিশ করুন। চোখের আশপাশের স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাদাম তেল খুবই উপকারি। এটা ছাড়াও ভুরুর রোমকে সাদা হওয়া থেকে বাঁচাতে, ডায়েটে প্রেটিনযুক্ত খাদ্যপদার্থ রাখাটা জরুরি। যেমন দুধ, কলা, ডিম, ডাল ইত্যাদি।

 

 

আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...