পর্যটকদের জন্য সিঙ্গাপুর-কে আরও আকর্ষণীয় করে তোলা হচ্ছে নানাভাবে। এর মধ্যে রয়েছে আইসক্রিম পয়েন্ট, মিউজিয়াম, দ্য স্লিংশট, আইকনিক সিঙ্গাপুর নদীর ধারে খোলা এক মনোরম উদ্যান প্রভৃতি।
পর্যটকদের জন্য সেন্তোসা এবং দক্ষিণ জলপ্রপাতও এখন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। এরসঙ্গে রয়েছে বায়োলুমিনেসেন্ট পরিবেশ। রহস্যময় প্রাণী, উদ্ভিদ এবং আদিবাসীদের চিত্তাকর্ষক সংস্কৃতি, বেস ক্লাউড ফরেস্টের বাগানও মন জয় করে নেবে পর্যটকদের।
এখন রয়্যাল ক্যারিবিয়ান ইন্টারন্যাশনালের কোয়ান্টাম-আল্ট্রা ক্লাস শিপ, স্পেকট্রাম অফ দ্য সিস বা রিসর্টস ওয়ার্ল্ড ক্রুজ অ্যাডভেঞ্চার-এর জেনটিং ড্রিম জাহাজে যাত্রা উপভোগ করতে পারবেন ভ্রমণার্থীরা। পর্যটন পুনরুদ্ধার এবং রোড শো সম্পর্কে বলতে গিয়ে, সিঙ্গাপুর ট্যুরিজম বোর্ড-এর পক্ষ থেকে আঞ্চলিক পরিচালক (ভারত, মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া ও আফ্রিকা, সিঙ্গাপুর ট্যুরিজম বোর্ড) জিবি শ্রীথর জানিয়েছেন, ‘সিঙ্গাপুরে আবার ভারতীয় পর্যটকদের স্বাগত জানাতে পেরে আনন্দিত। কলকাতা হল একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস বাজার এবং সিঙ্গাপুরের সঙ্গে সরাসরি ফ্লাইট সংযোগ আছে।’
সেন্তোসা দ্বীপ
-২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে, সেন্তোসার সমুদ্র সৈকতের কেন্দ্রস্থলে একটি নতুন সেন্তোসা মিউজিক্যাল ফাউন্টেন, সেন্তোসা স্কাইজেট এবং ইন্টারন্যাশনাল ফুড স্ট্রিট সমন্বিত সেন্ট্রাল বিচ বাজার চালু করা হবে। ৮০ মিটারের বেশি উত্থিত, সেন্টোসা স্কাইজেট দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে লম্বা ঝরনা হতে চলেছে, যেখানে থাকবে আন্তর্জাতিক মানের ফুড স্ট্রল।
-Scentopia, সিঙ্গাপুরের প্রথম অগমেন্টেড রিয়েলিটি (AR) পারফিউম তৈরির বাজার। সিলোসো বিচ ওয়াক, সেন্তোসাতে তার প্রথম খুচরা স্পেস চালু করেছে। সিঙ্গাপুরের ফুলের ঐতিহ্যও পর্যটকদের আকর্ষণ করবে। প্রায় ৩০০টিরও বেশি AR রয়েছে।
-জল ক্রীড়া উৎসাহীদের জন্য চালু আছে এখন হাইড্রোড্যাশ। -সিঙ্গাপুরের রয়েছে ফ্লোটিং অ্যাকোয়া পার্ক। আগামী বছর চালু হতে চলেছে হাইপারড্রাইভ। এটি একটি বিচ ক্লাব। এই টেরেসড বিচ ক্লাব থেকে উপভোগ করা যাবে সৈকত, সমুদ্র এবং সূর্যাস্তের অপরূপ দৃশ্য।
-সৈকত সংলগ্ন অঞ্চলে রয়েছে আল্ট্রাগল্ফ কোর্স। এটি একটি ১৮ হোলের মিনি-গল্ফ কোর্স।