হাতের ত্বকে অয়েল গ্ল্যান্ডস থাকে না, সুতরাং হাতে ক্রিম বা তেল সবসময় লাগানো উচিত। হাতের ত্বকের ময়েশ্চার ধরে রাখতে হাত ধোওয়ার পর সবসময় ভালো মানের থিক ক্রিম সারা হাতে ভালো করে লাগান। এটি ত্বকের ময়েশ্চার ধরে রাখতে সাহায্য করবে।
কী সাবান দিয়ে হাত ধুচ্ছেন সেটাও অবশ্যই খেয়াল করবেন। বেশিরভাগ সাবানই হাত রুক্ষ করে তোলে। হাত ধোবার জন্য লিকুইড সোপ ভালো বিকল্প। রাত্রে শোবার সময় হাতে ভালো করে ভেসলিন মাসাজ করে শুলে ওভারনাইট ট্রিটমেন্ট হিসেবে এই প্রক্রিয়া উপকারে আসবে। শোবার সময় হাতে সুতির গ্লাস পরে শুতে পারেন।
আমার বয়স ১৬ বছর। আমার মুখে ছোটো ছোটো ফুসকুড়ি বেরিয়েছিল যেগুলো আমি খুঁটে দিয়েছিলাম। সেগুলিতে এখন দাগ হয়ে গেছে এবং দেখতে খুবই বিশ্রী লাগছে। ঘরোয়া কী উপায় অবলম্বন করে এই দাগ কমানো যেতে পারে এবং একই সঙ্গে মুখের গ্লো ফিরিয়ে আনা যাবে?
মুখের ফুসকুড়ি খুঁটে দিলেই সাধারণত সেখানে বিশ্রী দাগ হয়ে যায়। বাড়িতে সকাল-সন্ধে ভালো করে মুখ পরিষ্কার করে এএইচএ সিরাম মুখে ভালো করে মাসাজ করতে পারেন। এতে দাগ অনেকটাই কমে যাবে। কিন্তু এতে যদি কোনও উপকার না পান তাহলে মাইক্রোডার্মা অ্যাব্রেজর বা লেজার থেরাপি করাতে পারেন। এই থেরাপিতে লেজারের রশ্মি দিয়ে ত্বককে রিজেনারেট করে নতুন রূপ ফিরিয়ে আনা হয়। এরপর ইয়ং স্কিন মাস্ক-এর সাহায্যে ত্বকের গ্লো ফিরিয়ে আনা হয়।
ওয়্যাক্সিং–এর পর লাল লাল দাগে আমার ত্বক ভরে যায়। ত্বকের অবাঞ্ছিত রোম দূর করতে কী উপায় অবলম্বন করতে পারি ?
ওয়্যাক্সিং-এর আগে অ্যান্টি অ্যালার্জিক ট্যাবলেট খেয়ে নিতে পারেন। সাধারণত এই সমস্যা থেকে বরাবরের জন্য রেহাই পেতে পাল্স লাইট ট্রিটমেন্ট করানো যেতে পারে। এটি ইটালিয়ান টেকনোলজি যেটি কিনা অবাঞ্ছিত রোম দূর করার সবথেকে সুরক্ষিত, দ্রুত এবং ব্যথারহিত একটি বিকল্প সমাধান। আন্ডারআর্ম রোম রিমুভ করতে লেজার বেশি কার্যকরী।
এই ট্রিটমেন্ট-এ কয়েকটি সিটিং-এর পরেই রোম দৃশ্যত গায়েব হয়ে যায়। ৮০ শতাংশ রোম উঠে যায় এবং বাকি রোম এতটাই পাতলা এবং হালকা রঙের হয়ে যায় যে সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না।