প্রায় সকলের প্রিয় ঋতু শরৎ। শরতের আগমনে নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা ভাসতে দেখলেই মন কেমন উড়ুউড়ু হয়ে ওঠে। কারণ, শরতকাল থেকেই সূচনা হয় উৎসবের। শারদোৎসব দিয়ে শুরু হয়ে পরপর চলতে থাকে উৎসব। আর উৎসব মানেই তো হই-হুল্লোড়। অবশ্য হইচই-হুল্লোড় তো তখনই জমবে, যখন খাবারের মজা নেবেন পেট ভরে।

একথা অনেকেই স্বীকার করবেন যে, পোশাক আর প্রসাধনে নিজেকে সাজিয়ে তোলার পর আর রান্নার ঝামেলা নিতে মন চায় না। কিন্তু তাই বলে উৎসবে ভালো খাবার খাওয়ার ইচ্ছে তো কমে যায় না, বরং বেড়ে যায়। তবে উৎসব উপলক্ষ্যে পেট ভরানোর পাশাপাশি, মন ভরানোর ইচ্ছে থাকে ষোলআনা।

যদি ঢাকের সুর, বাউল গান চলে লাইভ, আর তার সঙ্গে গঙ্গাবক্ষে ভাসমান থেকে খাবারের স্বাদ নেওয়া যায়, তাহলে তো ষোলোকলা পূর্ণ-ই বলা যায়। স্কাই ডেকে লাইভ সিংগিং থেকে, গঙ্গায় শান্তিপূর্ণ নৌকা-ভ্রমণের সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী খাঁটি বাঙালি খাবারের স্বাদ গ্রহণ অবশ্যই এক অন্য অনুভূতি দেবে বলেই মনে হয়। আর তাই উৎসব উদযাপনের জন্য প্রস্তুতি নিয়েছে পোলো ফ্লোটেল। এখানে ঐতিহ্য এবং আরামের মেলবন্ধন ঘটবে।

কলকাতার পোলো ফ্লোটেলের জেনারেল ম্যানেজার সৌমেন হালদার প্রসঙ্গত জানিয়েছেন, ‘এগিয়ে আসছে বাঙালির প্রিয় শারদোৎসব। তাই আমরাও সুস্বাদু খাবার নিয়ে প্রস্তুত সবার মন জয় করতে। পোলো ফ্লোটেল-এ আমাদের কাছে যা আছে তা শেয়ার করতে পারলে আমরা আনন্দ পাব। এই বছর, আমরা ঐতিহ্যগত এবং সমসাময়িক অভিজ্ঞতার মিশ্রণে উৎসবটিকে প্রাণবন্ত করে তুলতে চাইছি। লাইভ ঢাকের সুর, বাউল গান আর তার সঙ্গে গঙ্গাবক্ষে ভাসমান থেকে যদি খাবারের স্বাদ নেন, তাহলে জমে উঠবে এবারের শারদোৎসব। স্কাই ডেকে লাইভ সিংগিং থেকে, গঙ্গায় শান্তিপূর্ণ নৌকা-ভ্রমণের সঙ্গে ঐতিহ্যবাহী খাঁটি বাঙালি খাবারের স্বাদ গ্রহণ অবশ্যই এক অন্য অনুভূতি দেবে বলেই মনে হয়।’

অতএব, ১,৮০০ টাকা থেকে ২,০০০ টাকা খরচ করলেই ভাত, ডাল, বেগুন ভাজা, আলু পোস্ত, বাসন্তি পোলাও থেকে শুরু করে চিংড়ি মাছের মালাইকারি, মাটন কষা, দই, মিষ্টি আরও নানারকম লোভনীয় খাবারে বেশ জমে উঠবে এবারের শারদোৎসব। তাহলে আর সময় নষ্ট না করে, এখনই মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে রাখুন।

আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...