জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে অভিযোগ করা বন্ধ করুন এতে সোশ্যাল ইন্ট্যারঅ্যাকশন বাড়বে। বন্ধু দুঃখ শেয়ার করতে সাহায্য করে ঠিকই কিন্তু সবসময় সব অবস্থাতেই যদি অভিযোগ তুলে কাঁদতে শুরু করেন, তাহলে নিতান্ত চেনা-পরিচিতরাও আপনাকে এড়িযে যেতে শুরু করবে

কেউ আপনাকে নিমন্ত্রণ করলে সেটা রক্ষা করার চেষ্টা করুন। মুখের উপর না বলবেন না বা না-যাওয়ার বাহানা বানাবেন না। এটাও মনের মধ্যে আনবেন না যে, নিমন্ত্রণকারী ব্যক্তিটি আপনার অপছন্দের সুতরাং ওখানে না গেলেও চলবে। একবার গিযে দেখুন, পরিবেশ দেখে হয়তো বারবার যাওয়ার ইচ্ছে হবে। অনেক পরিচিতি বাড়বে। এছাড়াও নিমন্ত্রণ বারবার অস্বীকার করতে থাকলে অন্যদের মনেও আপনার প্রতি নেতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি হবে

আপনার যদি কোনও হবি থাকে বা কোনও বিশেষ জিনিসের প্রতি ভালোবাসা থাকে তাহলে আপনার এলাকার আশেপাশে এ ধরনের কোনও প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে পারেন, যেখানে আপনার মতো একই রুচির মানুষদের সান্নিধ্য আপনি পাবেন। স্পোর্টস ক্লাব, বুক ক্লাব, লাইব্রেরি, হাইকিং গ্রুপের মেম্বার হতে পারেন। এগুলো কোনওটাই যদি ভালো না লাগে তাহলে নতুন হবি খুঁজুন। কিন্তু মনে রাখবেন গ্রুপের মধ্যে থেকেই যেন সেই হবি পূরণ করতে পারেন

যেসব সংস্থা সমাজসেবার কাজে ব্রতী, তেমন কোনও সংস্থাতে যোগ দিতে পারেন। সপ্তাহে একটা দিন আপনার মহামূল্য সময় সেখানে ব্যয় করতে পারেন। গরিব বাচ্চাদের বিনা পারিশ্রমিকে পড়াতে পারেন, এতে মনে শান্তি বোধ করবেন। প্রযোজনে অপরকে সাহায্য করুন। এতে লোক আপনাকে জানবে এবং তারাও আপনাকে সাহায্য করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকবে।

আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...