শীতে ত্বকের যত্ন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এই সময় ত্বক হয়ে পড়ে বেশি স্পর্শকাতর, খসখসে ও প্রাণহীন। শীতের দাপটে প্রাকৃতিক ঔজ্জ্বল্যও হারিয়ে ফেলে আমাদের ত্বক। তখন প্রয়োজন হয় ত্বকের বিশেষ যত্নের। ফলে থাকা নানা ভিটামিন, মিনারেলস, ত্বক ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য করে। জেনে নিন কোন ভিাটামিন এবং মিনারেলস, আমাদের ত্বকের পক্ষে জরুরি। আর কোন ফলে তা পাওয়া যায়।

লেবু : লেবুতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এটি ত্বক ভালো রাখতে সহায়ক। ত্বকের অ্যাসিড-অ্যালকালাইন ব্যালেন্স বজায় রাখতে সাহায্য করে লেবু। তবে লেবুর রস, সরাসরি মুখে না লাগানোই ভালো। এতে জল বা অন্য কোনও তরল মিশিয়ে নিন। যাদের ত্বক তৈলাক্ত ও সেনসিটিভ, তারা লেবুর রসের সঙ্গে গোলাপজল মেশাতে পারেন। চিনির সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়েও লাগাতে পারেন। কনুই বা হাঁটুর কালো দাগ তুলতে, সরাসরি লেবু ঘষা যেতে পারে। চুলের তেলতেলে ভাব কাটাতে, অর্ধেক মগ জলে লেবুর রস মিশিয়ে ঢালতে পারেন। চুলে লাগানোর হেনার সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে ব্যবহার করলে, এটা কন্ডিশনার-এর কাজ করবে।

আপেল : ভিটামিন ও মিনারেলস ছাড়াও, আপেলে থাকে পেকটিন ও ট্যানিন, যা স্কিন টাইট করতে সাহায্য করে। স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য পেকটিন খুব ভালো৷এটি অক্সিডেশন ড্যামেজ কন্ট্রোল করে এবং ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস্ থাকার কারণে আপেল ব্যবহারের ফলে, ত্বক সজীব হযে ওঠে। আপেলে মজুত অ্যাসিড, সমস্ত মৃত কোশ দূর করে ত্বক পরিষ্কার রাখে।

পেঁপে : পেঁপেতে থাকে প্যাপেন, যা এক ধরনের এনজাইম। এটি ত্বকের পক্ষে খুবই উপকারী। ত্বকের ডেড সেল নির্মূল করতে অত্যন্ত সহায়ক। পেঁপের পাল্প সরাসরি মুখে লাগানো যায়। অথবা ওটমিল, দই ও মধুর সঙ্গে মিশিয়ে, মাস্ক হিসাবেও ব্যবহার করা যায়।

আম : আমে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ ও সি, যা স্কিন রিজুভিনেশনে সাহায্য করে। ত্বকে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না। আমের পাল্প ত্বক মসৃণ করে। চুলের জন্যও আম ব্যবহার করা যায়। চুলের গোড়া মজবুত করে। আম খুব ভালো অ্যাস্ট্রিনজেন্ট, যে-কোনও ত্বকেই প্রয়োগ করা যায়। কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয় না।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...