ব্রণর সমস্যা হয় তখনই, যখন জমা তেল ও মৃত কোশ অয়েল গ্ল্যান্ডের মুখ আটকে দেয়। বযঃসন্ধিতে এই সমস্যায় পড়েননি, এমন মানুষ নেই। পিরিয়ড যে- বয়সটাতে সবে শুরু হয়, হরমোনের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ব্রণর সমস্যা  দেখা দেয়৷ অবশ্য যে-কোনও বয়সেই অতিরিক্ত অয়েলি স্কিনে এই সমস্যা বাড়তে থাকে। পরিত্রাণে সহায়ক ভূমিকা রয়েছে ক্লিনজিং-এর। তবে সমস্যা বাড়লে, ত্বকের পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি অবশ্যই ডার্মাটোলজিস্ট-এর সাহায্য নিতে হবে। সাবান, সাধারণ ক্লেনজার-এর বদলে, স্যালিসাইলিক অ্যাসিড-যুক্ত ক্লেনজার ব্যবহার করতে হবে। আর কী কী করবেন, রইল তারই পরামর্শ।

  • স্যালিসাইলিক ক্লিনজার ত্বকের মৃত কোশ ভেদ করে ত্বকের বুজে যাওয়া ছিদ্রগুলিকে খুলতে সাহায্য করে। এর এক্সফলিয়েটিং ক্রিয়া, ত্বকের ছিদ্র বুজে যাওয়ার সমস্যা কমায়
  • যাদের ত্বক স্বাভাবিক ভাবে তৈলাক্ত ও ব্রণপ্রবণ, তারা অয়েল ফ্রি ফেসিয়াল লোশন ব্যবহার করুন
  • ব্যাক্টেরিয়া-বিরোধী উপাদান আছে, এমন বিশেষ লোশন ব্যবহার করলে উপকার পাবেন। এই লোশন ত্বককে শুদ্ধ করে, মেক-আপ তুলতে সাহায্য করে ফলে ব্যাক্টেরিয়ার প্রকোপ বাড়ে না
  • ক্লিনজার ব্যবহার করার পর টোনার লাগানো জরুরি। এতে ত্বকের ছিদ্রগুলি অঁটোসাটো হয় ও ব্রণ রোধ করে
  • বাড়িতে নিম-হলুদের টোটকা ব্যবহার করলে উপকার পাবেন, কারণ নিম ব্যাক্টেরিয়া রোধ করে
  • গরম জল ব্রণর উপর ব্যবহার করবেন না। এতে ব্রণ সারানোর কোনও গুণ নেই, বরং তা জ্বলুনির সৃষ্টি করবে
  • টুথপেস্ট দাঁতের জন্যই ভালো, ব্রণর জন্য নয়।

ব্রণ পরিচর্যায় প্রাকৃতিক উপায়

 শসা - কেবল খাদ্যগুণই নয়, শসার নানা গুণ রয়েছে। তার মধ্যে একটা অবশ্যই ত্বকচর্চায় কাজে লাগা৷ এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ডি এবং ই। এর প্রতিটিই ত্বকের জন্য মারাত্মক ভালো। শসা থেঁতো করে মুখে লাগিয়ে রাখতে পারেন। ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর ঠান্ডা জলে ধুয়ে নিন মুখ। এছাড়াও শসাকে অন্যভাবে ব্যবহার করতে পারেন। শসা গোল গোল করে কেটে অন্তত একঘণ্টা জলে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর সেই জল খেয়েও নিতে পারেন, অথবা ওই জল দিয়ে মুখও ধুয়ে নিতে পারেন।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...