নবজাতকের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে তার পূর্ণাঙ্গ যত্নের প্রয়োজন এবং এই প্রয়োজন পূরণ করে শিশুর মা-বাবা। কিন্তু কীভাবে নিতে হবে শিশুর যত্ন, জেনে নিন এই বিষয়ে।

হাত ধুয়ে বাচ্চাকে কোলে নিন

নবজাতকদের ইমিউন সিস্টেম খুব স্ট্রং হয় না, তাই সংক্রমণের ভয় থাকে সব সময়। সুতরাং বাচ্চাকে স্পর্শ করার আগে ভালো করে হাত ধুয়ে নিন অথবা হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন এবং অপরিষ্কার হাতে বাচ্চাকে ধরতে কাউকেই অনুমতি দেবেন না।

নবজাতকের মাথা এবং ঘাড়ে সাপোর্ট দিন

যখনই বাচ্চাকে কোলে নেবেন, ঘাড়ে এবং মাথার নীচে হাত রাখুন যাতে ঘাড় এবং মাথার পিছনে সাপোর্ট থাকে। বাচ্চাকে শোয়াবার সময়ও একই নিয়ম মেনে চলুন।

বাচ্চাকে নিয়ে আসা যাওয়া করতে হলে খেয়াল রাখতে হবে,  যাতে যাত্রাপথ খুব রাফ বা বাউন্সি না হয়।

বাচ্চাকে খুব বেশি নাড়াবেন না, রেগে গিয়ে অথবা খেলার ছলেও না

অনেক সময় খেলার ছলে অথবা বাচ্চা সমানে কাঁদতে থাকলে কেউ কেউ ভোলাবার জন্য বাচ্চাকে শূন্যে ছুঁড়ে, চুপ করাবার বা হাসাবার চেষ্টা করেন। কিন্তু বাচ্চাকে অতিরিক্ত ঝাঁকানো একেবারেই অনুচিত। এতে শিশুর মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। বাচ্চাকে ঘুম থেকে তুলতে তাকে ঝাঁকাবার দরকার নেই বরং পায়ে তলায় সুড়সুড়ি দিন বা গালে আঙুল দিয়ে আলতো করে টোকা দিন।

শিশুর সঙ্গে বন্ডিং বাড়ানো

নবজাতকের যত্নে, মা-বাবার সঙ্গে বন্ডিং হওয়াটা খুব জরুরি। বাচ্চার সঙ্গে ফিজিক্যাল ক্লোজনেস, ইমোশনাল কানেকশন বাড়ায়। বাবা-মায়ের সঙ্গে অ্যাটাচমেন্ট, বাচ্চার ইমোশনাল গ্রোথ হতে সাহায্য করে এবং শারীরিক ডেভেলপমেন্ট হতেও সাহায্য করে। বন্ডিং-এর শুরু হয় বাচ্চাকে যেই নিজের কোলে নিচ্ছেন এবং ধীরে ধীরে তার সারা গায়ে হাত বুলোচ্ছেন। ব্রেস্ট ফিড করাবার সময়ও মা ও সন্তানের ত্বকের সংস্পর্শে বাচ্চা এবং মা উভয়ের মনেই আনকন্ডিশনাল ভালোবাসার বন্ধন তৈরি হয়। বাচ্চারা গলার স্বর শুনতে ভালোবাসে, সুতরাং বাচ্চার সঙ্গে সমানে কথা বলুন, গান শোনান।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...