গ্রীষ্ম কিংবা শীত সব মরশুমেই আমি Dry Skin-এর সমস্যায় ভুগি। ময়েশ্চারাইজার লাগাবার পর কিছুক্ষণ ঠিক থাকে তারপর আবার ড্রাই হওয়া শুরু হয়ে যায়। এই অবস্থায় কী করা উচিত?

আপনার ত্বক অতিরিক্ত ড্রাই হওয়ার ফলে নর্মাল ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে কোনও লাভ হবে না। কারণ এগুলিতে অয়েলের তুলনায় জলের পরিমাণ বেশি থাকে। আপনার উচিত অয়েল-যুক্ত ময়েশ্চারাইজার লাগানো। স্নানের পর ত্বক শুকনো করে মুছে আমন্ড অয়েল বা শিয়া বাটার দিয়ে পুরো বডি মাসাজ করুন। সপ্তাহে একবার বডি মাসাজ করানো লাভদায়ক।

Dry Skin-এর সমস্যা দূর করতে রাত্রে শোবার সময় মুখে বাদামের তেল লাগান। তেল লাগাবার সময় পাঁচ মিনিট হালকা ভাবে মুখে মালিশ করুন। দুধের মধ্যে ২-৩টি কেসরের পাপড়ি ফেলেও মুখে মাসাজ করতে পারেন। শুকিয়ে গেলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এর ফলে গায়ের রংও যেমন উন্নত হবে তেমনি ত্বকও মসৃণ এবং উজ্জ্বল হবে।

ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া মানে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারিয়ে ফেলা এবং ত্বকের ডিহাইড্রেটেড হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাওয়া। ঘরোয়া উপায়ে ত্বক মসৃণ উজ্জ্বল হয়ে উঠতে পারে। চার-পাঁচটি কাঠবাদাম পিষে নিয়ে তার মধ্যে ১ চামচ মধু মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে রাখুন। ১৫ মিনিট এই পেস্ট মুখে লাগিয়ে রেখে ঠান্ডা জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

ঘরোয়া উপায়ে মাস্ক তৈরি করতে: সমান পরিমাণে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে প্রভাবিত অংশে লাগান। হালকা গরম জলে তোয়ালে ভিজিয়ে ভালো করে নিংড়ে ১৫ থেকে ২০ মিনিট মুখ ঢেকে রাখুন তারপর হালকা গরম জলে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে একদিন প্রক্রিয়াটি করে দেখুন, উপকার পাবেন।

কাঁচা আলু ও লেবুর মাস্কও ব্যবহার করতে পারেন। আলুতে ক্যাটাকোলেস নামে একটি এনজাইম থাকে যা পিগমেনটযুক্ত ত্বকে ভালো কাজ করে এবং দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। লেবু একটি প্রাকৃতিক ব্লিচ। লেবু ত্বকের ক্ষত সারাতেও সাহায্য করবে। আলু গ্রেট করে তার সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন আধঘণ্টা। তারপর জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ভালো ফল পেতে দিনে দুবার করে মাস্কটি ব্যবহার করতে পারেন, আশা করি Dry Skin-এর সমস্যা রোধ করতে পারবেন।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...