পরিবর্তনশীল এই বিশ্বে একাকিত্ব অনুভব করা কিছুমাত্র আশ্চর্যজনক নয়। এমন অনেক কথা থাকে যা কোনও বন্ধু বা আত্মীয়র সঙ্গে শেয়ার করা যায় না।

আমি ৪০ বছর বয়সি অবিবাহিতা এবং কর্মরতা। বাড়ির পরিস্থিতির জন্য বিয়ে করা হয়ে ওঠেনি। আর এর জন্য আমি নিজেকেই দোষী মনে করি। মা-বাবা যতদিন বেঁচে ছিলেন কেয়ার করার কেউ ছিল এখন দাদা-বউদির সংসার। তারা নিজের নিজের জীবনে ব্যস্ত। সুতরাং খুব একাকিত্ব বোধ করি। বিয়ে করলে কি একাকিত্ব দূর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে? তাহলে কি আমি জীবনের মানে খুঁজে পাব? আমার থেকে ৫ বছরের ছোটো একটি ছেলে আমাকে বিয়ে করতে চায় কিন্তু আমিই সমাজ আর পরিবারের কথা ভেবে পিছিয়ে যাচ্ছি। কী করব?

পরিবর্তনশীল এই বিশ্বে একাকিত্ব অনুভব করা কিছুমাত্র আশ্চর্যজনক নয়। আর আপনার তো কারণও আছে। মা-বাবার মৃত্যুর পর আপনি নিজের সুখ-দুঃখ কারও সঙ্গে শেয়ার করতে পারছেন না। এমন অনেক কথা থাকে যা কোনও বন্ধু বা আত্মীয়র সঙ্গে শেয়ার করা যায় না। একাকিত্ব দূর করার অনেক রাস্তা আছে ঠিকই কিন্তু যেহেতু আপনার বিয়েতে কোনও আপত্তি নেই সুতরাং নির্দ্বিধায় পরিবার আর সমাজের পরোয়া না করে বিয়ে Marriage করে নিন।

আপনাকে যে-ছেলেটি বিয়ে করতে চায় সে বয়সে আপনার চেয়ে ছোটো ঠিকই কিন্তু দ্বিধামুক্ত হয়ে তার প্রস্তাবে রাজি হয়ে যান। আপনি একজন সঙ্গী পাবেন এবং এর ফলে আপনার একাকিত্বও দূর হবে। জীবনেরও মানে খুঁজে পাবেন। সমাজে এই ধরনের উদাহরণ প্রচুর আছে। আপনি কোনও ভাবেই বেমানান হবেন না। এইসব দম্পতিরাই সুখে সংসার করছেন। একটু ঝুঁকি তো জীবনে সবাইকেই নিতে হয় সুতরাং এতে ঘাবড়াবার কিছু নেই।

 

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...