অনেকে মনের কথা কাউকে খুলে বলতে পারেন না কিংবা দ্বিধাবোধ করেন। এটা খুবই স্বাভাবিক বিষয়। তবে চিন্তা নেই, সবার জন্য বন্ধু হিসাবে সু-পরামর্শ দিয়ে চলেছে 'গৃহশোভা'। এই যেমন এক তরুণী জানিয়েছেন তাঁর বিবাহিত জীবনের যৌন-সমস্যার কথা। আবার অন্য এক তরুণী জানিয়েছেন ডেটিং-এ তাঁর প্রেমিকের জোর করে যৌন-সম্পর্ক স্থাপন করার কথা। দুটি সমস্যার-ই সঠিক সমাধান রইল এখানে।

সমস্যাঃ এক

আমি ২৬ বছর বয়সি এক গৃহবধূ। পাঁচবছর আগে সম্বন্ধ করে আমার বিয়ে হয়েছে। আমার স্বামী (৩৩) একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে উচ্চপদে কর্মরত।

বিয়ের কিছুদিন পরেই উপলব্ধি করি যে, অন্যান্য দিক থেকে আমাদের মিল থাকলেও যৌনসম্পর্কের ক্ষেত্রে আমরা একেবারেই মিসম্যাচ। সেক্স-এর ব্যাপারে আমি যতটা ইচ্ছুক, আমার স্বামী ততটাই নিরাসক্ত।

বিয়ের পরে পরেই আমরা এই নিয়ে বহুবার আলোচনাও করেছি। আমার স্বামী যৌনতৃপ্তিলাভের জন্য আমাকে বিবাহবহির্ভূত সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার কথা সাজেস্ট করে। শুনেই আমি হতবাক হয়ে পড়ি এবং তৎক্ষণাৎ ওর প্রস্তাব নাকচ করে দিই। কিন্তু পরে আমার স্বামীই আমাকে বোঝায়, মানুষের ক্ষুধা নিবারণ করতে খাওয়াটা যেমন প্রয়োজন, ঠিক ততটাই জরুরি শারীরিক চাহিদা মেটানোর ব্যাপারটাও। সুতরাং সমস্যা সমাধানের এটাই সবথেকে ভালো উপায়। শেষমেশ স্বামীর কথাতে সম্মত হই এবং ওর কথামতো ওরই এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সঙ্গে সপ্তাহে চারদিন যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হই।

ওর বন্ধুও বিবাহিত। বিগত পাঁচবছর এইভাবেই চলছে। এখন আমি, আমার স্বামীর ঔরসজাত সন্তানই চাই। কিন্তু তার জন্য স্বামীর বন্ধুর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক থেকে বিরত থাকতে হবে, যেটাও খুবই কষ্টের। এখন আমার কী করা উচিত?

সমাধানঃ আপনারা তিনজনে মিলে যেভাবে চলছেন, সেটা একেবারেই ভুল পথ। আপনার স্বামী হয়তো নিজের অক্ষমতা ঢাকতে আপনাকে এই পথে ঠেলে দিয়েছেন, আর আপনি যৌনতৃষ্ণা মেটাতে সেই পথে গা-ভাসিয়ে দিয়েছেন। এমনকী ব্যাপারটা বেশ এনজয়ও করছেন। আপনি বলেছেন, আপনার যৌনসঙ্গীও বিবাহিত। কখনও ভেবে দেখেছেন কি, ওনার স্ত্রী জানতে পারলে ওনাদের সম্পর্কটা কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? এমনকী ডিভোর্স পর্যন্ত হতে পারে। সেক্ষেত্রে দায়ী থাকবেন আপনারা।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...