প্রি-ম্যারিটাল সেক্স-এর অন্য একটি দিকও আছে, যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মেয়েসঙ্গী শারীরিক সুখ দিয়ে ছেলেটির প্রতি তার প্রগাঢ় ভালোবাসা জাহির করতে চায়। আর পুরুষসঙ্গীটি প্রমাণ করতে চায় তার পৌরুষত্ব। এটা কোনও খারাপ বিষয় হয়তো নয়। কিন্তু বিবাহপূর্ব দীর্ঘ এই শারীরিক মিলনের পর যদি কোনও কারণে সম্পর্কে বিচ্ছেদ ঘটে, সমূহ বিপদ মেয়েটির।

প্রথমত, যার সঙ্গে সে এতদিন শরীরী সুখ পেয়েছে, তাকে ভুলে থাকা খুব কঠিন। দ্বিতীয়ত, এই শারীরিক ঘনিষ্ঠতার বিষয়টি যদি জানাজানি হয়ে যায়, তাহলে অন্য কোনও ছেলে সহজে বিয়ে করতে চাইবে না ‘ভার্জিন’ নয় বলে। এক্ষেত্রে সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটানোয় ছেলেটির খুব একটা ক্ষতি হবে না । কারণ, যে যাই বলুক, বাস্তব হল, প্রেমিক-প্রেমিকার শারীরিক মিলনের বিষয়টি লোকে জেনে গেলে, পুরুষসঙ্গীর ভার্জিনিটি নিয়ে কেউ তেমন প্রশ্ন তোলেন না। দোষারোপের আঙুল ওটে মেয়েটির উপরই বেশি। যেন গর্হিত অপরাধটা মেয়েটি একাই করেছে। সমাজ প্রাক বৈবাহিক যৌনতাকে এখনও অনুমোদন করে না।

বিবাহ-পূর্ব যৌনতার প্রতারণার বিষয়টিকেও মাথায় রাখতে হবে। ছেলে এবং মেয়ে যে-কেউ প্রতারণার শিকার হতে পারেন। কীভাবে? দু'ভাবে। এক— অনেক পুরুষ আছে যারা শরীরী সুখ পাওয়ার জন্য ভালোবাসার ভান করে মেয়েটির সঙ্গে। তারপর সাধ মিটে গেলে কিংবা বিয়ের চাপ দিলেই নিজেকে সরিয়ে নেয় কিংবা ঝগড়া ঝামেলা অথবা মেয়েটিকে দোষারোপ করে সম্পর্কের ইতি টানে। দুই, কোনও ছেলে যদি মেয়েটির সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হওয়ার পর মেয়েটিকে একাধিক সম্পর্কে লিপ্ত হতে দেখে কিংবা কোনও অপছন্দের কারণে সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে চায়, তাহলে তখন তা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। কারণ, মেয়েটির মনে কুমতলব থাকলে সে হাতিয়ার করতে পারে যৌনমিলনকে। গুরুতর অভিযোগ আনতে পারে পুরুষ সঙ্গীটির বিরুদ্ধে। ‘বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সহবাস'-এর অভিযোগ আনলে ছেলেটি গুরুতর শাস্তি পেতে পারে। দোষ প্রমাণিত হলে জেল এবং জরিমানা দুই-ই হতে পারে ছেলেটির। এরকম ঘটনার খবর মাঝেমধ্যেই হইচই ফেলে দেয়। টলিউডের এক অভিনেতা ঠিক এই অভিযোগে জেলও খেটেছেন কিছুদিন। অনেক রাজনৈতিক নেতাও এই অভিযোগে আইনি সমস্যায় জড়িয়েছেন।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...