কাউকে ভালো কিছু শেখাবার উপযুক্ত সময় হল শৈশব। কারণ, একমাত্র শৈশবেই কাঁচা বাঁশ বা কাদার মতো থাকে সবাই। ফলে ওইসময় যেমন খুশি গড়ে নেওয়া যায়। তাই, অন্যদের সম্মান করার বিষয়টিও শেখাতে হবে ছোটো থেকেই। মনে রাখবেন, চারিত্রিক সুনাম বজায় রাখা কিংবা ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল করার অন্যতম উপায় হল অন্যকে সম্মান করা।
- সম্মান শব্দটির মধ্যেই লুকিয়ে রযেছে সম-মান শব্দ দুটি। অর্থাৎ, আপনি যতটা সম্মান দেবেন অন্যকে, ঠিক ততটাই সম্মান ফিরে পাবেন। অন্যথায়, আপনারও সম্মানহানি ঘটতে পারে। আর দীর্ঘদিন অসম্মানিত হতে থাকলে, এক সময় মানসিক অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ার প্রবল সম্ভাবনা থাকবে। অতএব, ছোটো থেকেই অন্যকে সম্মান প্রদর্শনের সুশিক্ষা দিন আপনার সন্তানকে। এবার জেনে নিন অন্যকে সম্মান প্রদর্শনের জন্য কী কী করতে হবে।
 - অন্যের কথা ধৈর্য দিয়ে শুনতে শেখান
 - ভেবেচিন্তে কথার উত্তর দিতে বলুন। যেন কাউকে মনে আঘাত না দেয়
 - শিক্ষক শিক্ষিকার আদেশ-উপদেশ মেনে চলতে বলুন
 - কারও কথায় রাগ হলে ধৈর্য ধরে বোঝানোর পরামর্শ দিন
 - রাগ হলে চট করে যাতে কারও গায়ে হাত না তোলে, সেই শিক্ষা দিন
 - মানবিক হতে শেখান। কারও বিপদে পাশে দাঁড়াতে না পারলেও যেন উপহাস না করে
 - অকারণে যেন অন্যের সম্পর্কে কুত্সা না রটায়
 - মেয়েেদের যেন নীচু নজরে না দেখে, সেই শিক্ষা দিন
 - আত্মীয়স্বজনের দুর্দিনে সমব্যথী হতে শেখান
 - ভুল করলে দুঃখ প্রকাশ করতে বলুন
 - কেউ উপকার করলে তাকে ধন্যবাদ জানাতে বলুন এবং উপকার মনে রাখতে বলুন
 - ভালো কাজের প্রশংসা করুন মন খুলে৷
 
आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें
সাবস্ক্রিপশন-এর সঙ্গে পাবেন
700-র বেশি অডিয়ো স্টোরিজ
6000-এর বেশি মনছোঁয়া গল্প
গৃহশোভা ম্যাগাজিন-এর সমস্ত নতুন ফিচার
5000-এর বেশি লাইফস্টাইল টিপস
2000-এর বেশি বিউটি টিপস
2000-এর বেশি টেস্টি ফুড রেসিপি
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...
গৃহশোভা থেকে এবং
        
    



 
        
    
