যারা বিনিয়োগ করতে মনস্থির করেছেন তাদের জন্য ‘রিয়েল এস্টেট’-এ ইনভেস্ট করা খুব ভালো একটা বিকল্প। এই ধরনের গ্রাহক, কমার্শিয়াল এবং রেসিডেনশিয়াল দুই ধরনের প্রপার্টিতেই টাকা ইনভেস্ট করে থাকেন। রেসিডেনশিয়াল প্রপার্টিতে সব শ্রেণির অর্থাৎ উচ্চবিত্ত থেকে শুরু করে মধ্যবিত্ত সকলেই বিনিয়োগে আগ্রহী হন কিন্তু কমার্শিয়াল প্রপার্টির ক্ষেত্রে সাধারণ মানুষের থেকে উচ্চবিত্ত শ্রেণিই বেশি আগ্রহ দেখিয়ে থাকেন। কিন্তু কিছু বছর ধরে লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, ট্রেন্ড বদলাচ্ছে। সাধারণ মধ্যবিত্তরাও চট্জলদি লাভের আশায় কর্মাশিয়াল প্রপার্টিতে বিনিয়োগ করছেন।

রিয়েল এস্টেট ডেটা এবং অ্যানালিটিক্স ফার্ম, প্রপ ইকউইটি-র সিইও সমীর মজুমদারের মতে, এখন কমার্শিয়াল প্রপার্টির বাজার একটু খারাপের মুখে। যদি কোনও বিনিয়োগকারী প্রাইম লোকেশনে লাভজনক প্রপার্টি কিনতে সফল হন, তবে দীর্ঘ মেয়াদ শেষে বেশ মোটা অঙ্কের একটা লাভ তিনি অবশ্যই তুলতে পারবেন। এর মধ্যে প্রপার্টির দাম যদি অল্পবিস্তর কমেও যায় তাহলেও বিনিয়োগের উপর তার কোনও প্রভাব পড়বে না। কিন্তু বিনিয়োগের জন্য যখন প্রাইম লোকেশনে প্রপার্টি কিনতে মনস্থির করবেন, তখন সেখানে প্রপার্টির চাহিদা কীরকম, কত ইনভেস্ট করতে গ্রাহকরা আগ্রহী ইত্যাদি বিষয়ে একটা রিসার্চ করে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি।

কীভাবে বিনিয়োগ করবেন

কমার্শিয়াল প্রপার্টিতে বিনিয়োগ তিনভাবে করা যায়। প্রথমত, কমার্শিয়াল বিল্ডিংটি যে ডেভেলপারের, তার কাছ থেকে সরাসরি অফিস স্পেস ক্রয় করা যেতে পারে। এছাড়াও ডেভেলপার কোম্পানির শেয়ারও কেনা যায় অথবা এমন রিয়েল এস্টেট ফান্ড-এ বিনিয়োগ করা যেতে পারে যারা কমার্শিয়াল বিল্ডিং তৈরির উপরেই সম্পূর্ণ ফোকাস্ড। এই ধরনের বিনিয়োগে যেহেতু একটা মোটা অঙ্কের টাকার প্রয়োজন হয়, তাই অনেক ভেবেচিন্তে, খবরাখবর সংগ্রহ করে তবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া উচিত। প্রাইম লোকেশনে ছোটো জায়গা হলেও সেটা লাভজনক প্রমাণ হতে পারে। জায়গার গুরুত্ব বুঝে ভাড়াটে পাওয়ার কোনও অসুবিধা হয় না। নিজের ব্যাবসা থাকলে এই স্পেস নিজের প্রয়োজনেও ব্যবহার করা যেতে পারে। কমার্শিয়াল প্রপার্টিতে বিনিয়োগ করার সবথেকে বড়ো সুবিধা হল, মুদ্রাস্ফীতি এবং শেয়ার মার্কেটে ক্ষতির সম্ভাবনার হাত থেকে সুরক্ষিত রাখে। কমার্শিয়াল প্রপার্টি কেনার জন্য ব্যাংক, প্রপার্টির ট্রু ভ্যালুর ৫০ থেকে ৬০  শতাংশ ঋণ দেয় এবং রেসিডেনশিয়াল প্রপার্টির ক্ষেত্রে ট্রু ভ্যালুর ৭০ থেকে ৮৫ শতাংশ ঋণ ব্যাংক মঞ্জুর করে। যে ঋণ নিচ্ছে তার শোধ করার ক্ষমতা কতটা, সেটা নির্ধারণ করে ও ব্যাংক ঋণ কতটা দেওয়া হবে সেটা ঠিক করে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...