বাড়িতে পোষা প্রাণী তার মালিককে ভালোবাসা আর সুরক্ষা দেয়, এই ব্যাপারে কোনও দ্বিমত থাকার কথা নয়। কিন্তু সবার লাইফস্টাইল যেভাবে বদলে যাচ্ছে, বাড়িতে পোষা প্রাণী নিয়ে তৈরি হচ্ছে বাড়তি সমস্যা। কারণ, পোষ্যের দেখভালের জন্য যতটা সময় দেওয়া দরকার, ততটা সময় যদি মালিক না দিতে পারেন, তাহলেই বিপত্তি।

এমন অনেকেই আছেন, যারা বাড়িতে একাধিক কুকুর পোষেন। আর ওই কুকুরগুলোকে ঠিকমতো ট্রেনিং না দিলে, মাঝরাতে অকারণে হয়তো চিল-চিৎকার শুরু করে দেয় এবং ওই চিৎকারে প্রতিবেশীদের ঘুমের ব্যাঘাত ঘটে। শুধু তাই নয়, বাড়ির পোষ্যকে সঠিক জায়গায় নিয়ে গিয়ে মলমূত্র ত্যাগ না করিয়ে, প্রতিবেশীর সদর দরজার সামনে কিংবা রাস্তায় যত্রতত্র মলমূত্র ত্যাগ করালে প্রতিবেশীরা রাগ তো করবেনই। অনেকে আবার বাড়ির পোষা কুকুরকে রাস্তায় খোলা ছেড়ে দেন এবং কখনও হয়তো এমনও দেখা যায় যে, অপরিচিত লোক দেখলেই তাড়া করছে ওই কুকুর কিংবা আক্রমণ করছে। তবে ঘটনা যাই ঘটুক না কেন, পোষ্য নিয়ে কোনও সমস্যার বিষয় তুলে ধরে যুক্তি দিয়ে সমধানের রাস্তা দেখাতে চাইলেও, ডগ লাভার্সরা তা মানতে নারাজ। আর তাই, মুখ বুজে এখন সবকিছু সহ্য করা ছাড়া আর কোনও রাস্তা দেখছেন না অনেকে।

আসলে এমন অনেকে আছেন, যারা পোষ্যের আচার-আচরণের বিষয়ে ন্যূনতম জ্ঞান না নিয়ে বাড়িতে কুকুর, বিড়াল রেখে দেন। অথচ পোষ্যকে বশে রাখা, তাদের টিকাকরণ, স্বাস্থ্যরক্ষা, নিয়মিত যত্ন নেওয়া প্রভৃতি বিষয়ে যেমন সম্পূর্ণ ধারণা থাকা আবশ্যক, ঠিক তেমনই পোষ্যের জন্য উপযুক্ত সময় দেওয়ারও প্রয়োজন। সেইসঙ্গে, বাড়ির সবাই একসঙ্গে কোথাও বেড়াতে গেলে পোষ্যকে কোথায় রেখে যাবেন, পোষ্য সেই নতুন পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারবে কিনা, তাও দেখা দরকার। আবার বাড়িতে বয়স্ক লোকের হাতে কুকুর, বিড়ালের দায়িত্ব দিয়ে গেলে কী কী সতর্কতা এবং ব্যবস্থা নেবেন, সেই দায়িত্বও সঠিক ভাবে পালন করতে জানতে হবে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...