ব্যক্তিত্ব প্রকাশের জন্য সঠিক সাজসজ্জা জরুরি।আর সাজগোজ মানেই প্রসাধনী। ত্বক বিশেষজ্ঞরা যদিও সব সময় বলে থাকেন, Make- up না করাটাই সবচেয়ে ভালো। তবে একান্তই করতে হলে, যতটুকু দরকার ঠিক ততটুকুই করা। তবে সাজগোজের জন্য দরকার ত্বকের প্রস্তুতি। সেই প্রস্তুতি পর্বে যেমন ত্বকের যত্নের প্রয়োজন, তেমনি প্রয়োজন প্রসাধনী সামগ্রীরও।রইল Make -up tips৷

সঠিক Foundation

মেক-আপ কিটের সব থেকে জরুরি বিষয় হল সঠিক ফাউন্ডেশন নির্বাচন। মুখের যে-কোনও খুঁত ঢাকতে ফাউন্ডেশনের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুপুত্বপূর্ণ। তাই কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে নিজের ত্বকের রং। সঠিক রং নির্বাচন করা খুবই জরুরি। ফরসা রং হলে গোলাপি শেড আর একটু চাপা রং হলে হালকা বাদামির কোনও শেড পছন্দ করুন।

ড্রাই স্কিনে মেকআপ করার পরে মেকআপটি সাধারণত ফ্লেকিং, ক্রেকি এই ধরনের হয়ে থাকে। আর অয়েলি স্কিনে মেকআপ খুব সহজেই অক্সিডাইজড হয়ে যায়, মুখ ঘেমে যায়। সেই কারণেই ড্রাই স্কিনের জন্য হাইড্রেটিং, ময়েশ্চারাইজিং যুক্ত প্রসাধনসামগ্রী, যেগুলোতে হায়ালুরনিক এসিড আছে, ভিটামিন ই আছে এ ধরনের প্রোডাক্টগুলো ব্যবহার করবেন। আর অয়েলি স্কিনের ক্ষেত্রে দেখতে হবে প্রোডাক্টগুলো যেন নন কমেডোজেনিক এবং ম্যাট ফিনিশ হয়।

নিজের ত্বক কী ধরণের, তার উপর নির্ভর করে ড্রাই, নর্মাল বা অয়েলি ফাউন্ডেশন চুজ করুন। তাই মনে রাখবেন, ড্রাই স্কিনের জন্য লিকুইড ফাউন্ডেশন। নর্মাল স্কিনের জন্য ক্রিম ও পাউডার বেস ফাউন্ডেশন। অয়েলি স্কিনের জন্য অয়েল ফ্রি ফাউন্ডেশন। চল্লিশোধর্ব মহিলাদের জন্য রয়েছে ম্যাচিওর ফাউন্ডেশন। দিনের বেলা লাইট ফর্মুলার এবং রাতের বেলা থিকার (ঘন) ফর্মুলার ফাউন্ডেশনের ব্যবহারই সঠিক।

Beauty and make up tips

সাজগোজের টিপ্স

  •   ভ্রূ সঠিক সেপ-এ রাখুন, আইব্রো পেনসিল ব্যবহারে চোখের সৌন্দর্য ফুঠে উঠবে।
  •   ঠোঁটে যে-রঙের লিপস্টিক লাগাবেন তার থেকে একটু বেশি গাঢ় রঙের লিপ লাইনার ব্যবহার করবেন। ঠোঁটের ভেতর দিকে ব্রাশ দিয়ে লিপস্টিক লাগান। দিনের বেলা ম্যাট ফিনিশ আর রাতে গ্লসি লিপস্টিক ব্যবহার করুন।
  •  কনসিলার ব্যবহারে লিপস্টিক দীর্ঘস্থায়ী হয়।
  •  রাতের পার্টি হলেও যদি এসি ফেসিলিটি না থাকে ভুলেও চুল খুলে যাবেন না। ‘টপনট’ বাঁধুন। সামনে থেকে ফুলিয়ে দিন।
  •  আজকাল চুলে গ্লিটার লাগানোও ফ্যাশন। যদি ঠিকঠাক গ্লিটার লাগান, দারুণ দেখতে লাগে। তাছাড়াও বাজারে এসে গেছে লেয়ার ফ্রিল। জাস্ট লাগিয়ে নিন চুলের সঙ্গে মানানসই করে, একটা অন্য লুক আসবেই।
  • নিয়মিত ক্লিনার-টোনার-ময়েশ্চারাইজার, ব্যবহার করা উচিত ত্বকের চরিত্রানুযায়ী। মেক-আপের সময় ত্বকের রঙের সঙ্গে ম্যাচ করে এমন রঙের আন্ডার টোন ট্রান্সুলেন্ট পাউডার প্রথমে লাগান তারপর ন্যাচারাল কালার ব্লাশার লাগিয়ে নিন। ব্লাশারের টান যেন একদিকে থাকে।
  • মনে রাখবেন সাজ আর পোশাকের মধ্যে যেন একটা ছন্দ বজায় থাকে। যে-পোশাকে আপনি সাবলীল তেমন পোশাক বাছুন। নচেৎ সব সৌন্দর্য-ই ঢাকা পড়ে যাবে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...