‘ক্যালানে’ শব্দের ব্যবহার নতুন নয়। তবে আজকাল এই শব্দের ব্যবহার হয়তো বেড়েছে কিছুটা। মূলত ‘বোকা’, ‘নিরীহ’ বা ‘গোবেচারা’ টাইপ মানুষদের এই শব্দে ভূষিত করা হয় মাঝেমধ্যে।

যাইহোক, চলচ্চিত্র পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়-এর কন্যা উজান জানিয়েছেন, তিনি তাঁর জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে উপলব্ধি করেছেন যে, বুদ্ধি, বিচক্ষণতা এবং কৌশলে চলতে না পারলে সর্বত্র পিছিয়ে পড়তে হবে এবং লোকেরা ‘ক্যালানে’ শব্দেই অলংকৃত করবে। তাই তাঁর মতে, ‘ক্যালানে’ হওয়া চলবে না। আর এই উপলব্ধির পরই তিনি লিখে ফেললেন ‘ক্যালানে যে হতে নেই’ শীর্ষক একটি গান। শুধু তাই নয়, সেই গানে সুরারোপ করে গাইবার পর, মিউজিক ভিডিয়ো-য় অভিনয়ও করলেন তিনি মুখ্য চরিত্রে। আর কন্যা উজানের এই মিউজিক ভিডিয়ো-র শেষ অংশে, পিতা কমলেশ্বরের কন্ঠ নিসৃত কিছু অর্থবহ শব্দ অন্য মাত্রা যোগ করেছে অ্যালবামটিতে।

বাংলা পপ্ গানের এই মিউজিক ভিডিয়োটি ইতিমধ্যেই মুক্তি পেয়েছে ‘সারেগামা ওরিজিনালস’ থেকে। আর ইউটিউব-এ মুক্তির পর, কলকাতা-র ইষ্টার্ণ মেট্রোপলিটন ক্লাব-এ এই মিউজিক ভিডিয়ো-টির আনুষ্ঠানিক প্রচার করলেন উজান মুখোপাধ্যায় স্বয়ং। সঙ্গে ছিলেন তাঁর মিউজিক ভিডিয়ো-র সঙ্গে যুক্ত কলাকুশলীরা।

‘ক্যালানে যে হতে নেই’ এই মিউজিক অ্যালবামটির প্রযোজনায়, গিটারে এবং মিউজিক অ্যারেঞ্জ-এ ছিলেন অশোক রায়। ম্যান্ডোলিন-এ ছিলেন রোহিত রায়। মিক্স অ্যান্ড মাস্টার ইঞ্জিনিয়ারিং-এ ছিলেন মুম্বইয়ের সাজিদ মাসুদ। রেকর্ডিং হয়েছে মুম্বইয়ের ‘নিয়োগি-জ প্লেস বাসরয়-জ স্টুডিয়ো'-তে। বিশেষ সহযোগিতায় ছিলেন শঙ্খ বনিক চৌধুরি এবং সাত্যকি চট্টোপাধ্যায়।

মিউজিক ভিডিয়ো-টি পরিচালনা করেছেন অয়ণ হালদার এবং পলাশ মাইতি। চিত্রগ্রহণে ছিলেন তিলক দাস।  সম্পাদনায় ছিলেন পলাশ মাইতি। লাইট ডিজাইন-এ পলাশ মাইতি এবং তিলক দাস। রূপচর্চা এবং কেশবিন্যাসে ছিলেন সঞ্জু হালদার এবং তনয় সরকার। পোশাক সরবরাহ করেছে ‘চারুতা বুটিক’। সেট ডিজাইন করেছেন অয়ণ এবং উজান। আলোকিত করেছেন বিশ্বজিৎ মণ্ডল এবং সন্দীপ নস্কর। লিরিক্যাল পোস্টার ডিজাইন করেছেন সায়নি চন্দ। কালার কারেকশন-এ কৌশিক রায়। কার্যনির্বাহী প্রযোজক ছিলেন অনুপ সরকার।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...