আবাক জলপানের কথা উঠলে জলপাইয়ের প্রসঙ্গটাও মজার ছলে মনে পড়ে যায়৷আর বাজারে মসৃণ আর সবুজ সতেজ চেহারার জলপাই দেখলেই আমাদের আচারের কথা মনে হয়৷আমাদের দিশি আচারের ক্ষেত্রে জলপাই কিন্তু বেশ জনপ্রিয়৷ তেলে জারানো এই আচারের অম্ল-মধুর স্বাদে, জিভে জল এসে যায়৷

এই ফলটি খেতে টক হলেও এর গুণাগুণ অশেষ। জলপাই খেলে শরীরে বিভিন্ন পুষ্টি যেগ হয়। চলুন জেনে নিই জলপাইয়ের এই গুণের কথা৷

প্রথমত বলে রাখা ভালো, জলপাইয়ে প্রাকৃতিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্টও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে, যা দেহের ক্যানসারের জীবাণুকে ধ্বংস করে এবং রোগ প্রতিরোধ শক্তিকে বাড়ায় দ্বিগুন পরিমাণে।

এছাড়া জলপাইয়ের খোসায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ বা ডায়াটারি ফাইবার, যা পাকস্থলীর বিভিন্ন অংশ যেমন ক্ষুদ্রান্ত্র, বৃহদান্ত্র, কোলনের ক্যান্সার প্রতিরোধ করে এবং এই আঁশ খাবার সঠিকভাবে হজমে সহায়তা করে। শুধু তা-ই নয়, দেহের রক্ত সংবহন ঠিক রাখতে এর যথেষ্ট অবদান । জলপাই খাওয়ার ফলে দেহের ক্ষতিকর লাইপোপ্রোটিনের পরিমাণ কমে যায়। হৃৎপিন্ড কাজ করে সঠিকভাবে।

গবেষণা বলছে নাইট ব্লাইন্ডনেস-এর অসুখ প্রতিরোধ করে জলপাই৷ কারণ জলপাইয়ে রয়েছে উচ্চমাত্রার ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’। এই ভিটামিন দুটি চোখের বিভিন্ন রোগকে দূরে রাখতে সহায়তা করে। ত্বক, চুল, দাঁত, হাড়কে রাখে মজবুত।যারা  নিয়মিত জলপাই খান তারা গলব্লাডার বা পিত্তথলিতে পাথর, বাতের ব্যথা কিংবা রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিসের মতো রোগের প্রকোপ থেকে রেহাই পান।

জলপাইয়ের তেল যে-কোনো বয়সের মানুষের জন্য খুবই উপকারী। জলপাই ও এর তেলে নেই কোনো চর্বি বা কোলেস্টেরল। তাই রক্তে চর্বি বা লিপিড জমে যাওয়ারও কোনো ভয় নেই। অন্যদিকে রক্তের চর্বি বা ফ্যাটের পরিমাণও কমায় এই জলপাই।

অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এজেন্ট জলপাইতে রয়েছে উচ্চহারে। এই উপাদানের জন্য দেহের রোগ-জীবাণুগুলোর বিনাশ ঘটে এবং অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও ত্বক রক্ষা পায়।

এবার জানাই জলপাইয়ের আচার তৈরির পদ্ধতি৷ রুটি বা পরোটার সঙ্গে খেতে খুবই সুস্বাদু লাগে এই আচার৷

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...