আমরা খিদে পেলেই স্বাস্থ্যকর খাবারের বদলে অস্বাস্থ্যকর জাঙ্ক ফুডের দিকে রোজ হাত বাড়াই। এটাই ডেকে আনে সর্বনাশ। তার মূল কারণটা কী, জানেন?  অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি আসক্তির দু’টি কারণ আছে৷ প্রথমটির মধ্যে পড়ে খাবারটির স্বাদ, গন্ধ এবং তা মুখে পোরার পর মুখ গহ্বরের অনুভূতি৷ এই শেষের বিষয়টির পোশাকি নাম হচ্ছে ‘ওরোসেনসেশন’ — জাঙ্ক ফুড ভালো লাগার মূল কারণ হচ্ছে এটিই৷

কোনও সুস্বাদু খাবার বা পানীয় যখন আমরা খাই, তখন সুখের অনুভূতিটা মুখ থেকে মনে যাতে সঞ্চার হয়, সেটা খেয়াল রাখে আমাদের মস্তিষ্ক৷ জাঙ্ক ফুড মস্তিষ্কে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে, সেই কারণেই আমরা মাঝে মাঝেই এই ধরনের খাবার খাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা অনুভব করি৷

আর দ্বিতীয় কারণ হচ্ছে খাবার তৈরিতে ব্যবহৃত উপাদান৷ সব খাবারেই প্রোটিন, ফ্যাট আর কার্বোহাইড্রেট থাকে। কিন্তু জাঙ্ক ফুড প্রস্তুতকারকরা খাবারে নুন, মিষ্টি আর ফ্যাটের মাত্রাটা এমনই রাখেন যে তা বারবার খাবার ইচ্ছে হয়৷

নতুন বছরে Resolution নিন,রাশ টানবেন এই ইচ্ছেতে। সুস্বাস্থ্যের এটাই সিক্রেট। কিন্তু তার জন্য কয়েকটি বিশেষ পথ অবলম্বন করতে হবে, নাহলে নিজেকে থামিয়ে রাখা যাবে না। আসুন দেখে নেওয়া যাক।

চোখের সামনে অস্বাস্থ্যকর খাবার রাখবেন না

ফ্রিজে বা রান্নাঘরে অস্বাস্থ্যকর খাবার থাকলেও একেবারে পিছনের তাকে রাখুন৷ সামনে রাখুন স্বাস্থ্যকর খাবার৷ খিদের সময় যেন জাঙ্ক ফুড চট করে চোখে না পড়ে৷

প্রসেসড ফুড কিনবেন না

প্রসেসড ফুড একবার খাওয়া ধরলে কিন্তু নেশা লেগে যেতে পারে, তাই যতদিন সম্ভব তা থেকে দূরে থাকুন৷ বাচ্চাদেরও হতে আসক্ত হতে দেবেন না।

আসক্তির সময়কাল

যে -কোনও অভ্যেসে আসক্ত হয়ে পড়তে অন্তত ২১ দিন সময় লাগে, নেশা কাটাতেও ন্যূনতম অতগুলি দিনই প্রয়োজন হয়৷ জাঙ্ক ফুডে যাঁরা আসক্ত, তাঁরা অন্ততপক্ষে ২১ দিন স্বাস্থ্যকর খাবার খান, তা হলে হয়তো নেশাটা কাটিয়ে উঠতে পারবেন!

খাবারের পরিমাণে নিয়ন্ত্রণ আনুন

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...