বাঙালিদের শেষ পাতে একটু মিষ্টিমুখ হলে মন্দ হয় না। আবার সেই মিষ্টি যদি বাড়িতে তৈরি হয় তাহলে স্বাদে গুণে তার দাম অনেকটাই বেড়ে যায় মিষ্টিপ্রিয় বাঙালীর কাছে। তাহলে বাড়িতেই সহজলভ্য উপাদান সুজি দিয়েই আজ বানানো যাক সুজির পান্তুয়া।

উপকরণ : পান্তুয়ার জন্যে : ১ কাপ সুজি, ১ চামচ ঘি, ২ কাপ দুধ, ৪ প্যাকেট গুঁড়ো দুধ (ছোটো প্যাকেট ), ২ চা-চামচ চিনি।

রসের জন্যে : ৩ কাপ জল, ৩ কাপ চিনি, অল্প গোলাপজল, ৫টি এলাচ গুঁড়ো করা।

 

প্রণালী : কড়াইতে ঘি গরম করে সুজি দিয়ে দিন। ২মিনিট মতো নাড়াচাড়া করুন। খেয়াল রাখতে হবে সুজির রং কিন্তু বদলাবে না। হয়ে গেলে অন্য একটি পাত্রে দুধটা গরম করে তাতে ২প্যাকেট গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে দিন। ২ চামচ চিনি দিন। এবার সুজিটা ধীরে ধীরে দুধের মধ্যে ঢালতে থাকুন আর সমানে নাড়তে থাকুন যাতে সুজি দলা পাকিয়ে না যায়। এভাবে পুরোটা শুকিয়ে গেলে গ্যাস বন্ধ করে থালায় ঢেলে দিন। হাত দেবার মতো ঠান্ডা হলে মিশ্রণটিতে আরও ২ প্যাকেট গুঁড়ো দুধ মিশিয়ে দিন। এবার সুজির মন্ডটা আটা মাখার মতো খুব ভালো করে ঠাসতে হবে। হাতে মাঝে মাঝে একটু তেল বা ঘি লাগিয়ে নেবেন। অন্তত ১৫-২০মিনিট সুজিটা ঠাসতে হবে যতক্ষণ না ওটা সম্পূর্ণ মসৃণ হচ্ছে।

এরই মধ্যে গ্যাসে বড়ো একটি পাত্রে জল আর চিনি দিয়ে ফুটতে দিন। তাতে এলাচগুঁড়ো ও গোলাপজল মিশিয়ে দিন। চিনিটা জলে মিশে যাবে এবং রসটা একটা ফুট ধরলেই গ্যাস বন্ধ করে দিন। রস তৈরি।

নন স্টিক ফ্রাইপ্যানে তেল গরম করুন। কারণ ছড়ানো পাত্রে পান্তুয়াগুলো ভাজলে একটার গায়ে একটা লাগবে না। তেল গরম হয়ে গেলে আঁচ একেবারে ঢিমে করে দিন। মসৃণ সুজির মন্ডটা থেকে অল্প অল্প নিয়ে বল বানিয়ে রাখুন। যেন কোনওটার গায়ে ক্র‌্যাক না থাকে, তাহলে ফেটে যাওয়ার সম্ভবনা থাকবে। বলগুলি ঢিমে আঁচে ভালো করে ভাজতে হবে যতক্ষণ না পান্তুয়ার বাইরেটা বাদামি রং ধরছে। পুড়ে যেন না যায়, সেটা খেয়াল রাখবেন। একটু ধৈর্য ধরে ভাজার কাজটা করতে হবে। ভাজা হয়ে গেলে তেল থেকে তুলে রসে ফেলুন।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...