আমি ৩২ বছর বয়সি বিবাহিত মহিলা। ২৪ বছর বয়সে বাবা-মা আমার বিয়ে দিয়ে দেন। আমার স্বামী আমার থেকে ৬ বছরের বড়ো। আমরা নিঃসন্তান।

আমার স্বামী বিনম্র স্বভাবের এবং ভালো মাইনের চাকরি করেন। আমাদের কোনও সমস্যা ছিল না এবং এতদিন কেউ আমাকে কেমন আছি জিজ্ঞেস করলে আমি বলতাম, আমি সুখে আছি। কিন্তু সম্প্রতি আমাদের বয়সি এক দম্পতি পাশের ফ্ল্যাটে এসেছেন এবং ওরা খুব আন্তরিক ভাবে আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখার পর আমার মধ্যে কিছু উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন লক্ষ্য করছি।

আসলে ওই দম্পতিও নিঃসন্তান কিন্তু ওরা পরস্পরকে ভীষণ ভালোবাসেন কিন্তু আমি তেমন ভালোবাসতে পারিনি আমার স্বামীকে, তাই এখন অনুশোচনা হচ্ছে। সন্তানহীনতার কারণে আমি স্বামীর থেকে কিছুটা দূরত্ব রেখে চলেছি রাগে, দুঃখে অথচ ওই দম্পতি সন্তানহীন হওয়া সত্ত্বেও ওদের কোনও দুঃখবোধ নেই, পরস্পরকে একইরকম ভাবে ভালোবাসেন। তাই আমিও আবার নতুন করে হারানো ভালোবাসা ফিরিয়ে আনতে চেয়েছি আমাদের মধ্যে। কিন্তু এই ইচ্ছেপূরণ করতে গিয়ে দেখি যে, এখন আমার স্বামী বিরক্তবোধ করছেন। আমার এখন কী করা উচিত ?

  • আপনার কিছু ভুলের মধ্যে একটি ভালো বিষয় হল, আপনি অন্যদের ভালো গুণ দেখে নিজের ভুলটা বুঝতে পেরেছেন।

আসলে আপনি একে আটবছর নিঃসন্তান এবং কোনও কাজের সঙ্গে যুক্ত নন। অতএব সবকিছুতে বিরক্তি আসাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। তবে এখন যখন সবকিছু ভুলে বিবাহিত জীবনকে সঠিক অর্থে মধুময় করে তুলতে চাইছেন, তাই ইচ্ছেপূরণের পথও আপনাকেই খুঁজতে হবে।

প্রথমে দৈনন্দিন একঘেয়েমি কাটানোর জন্য একটা কাজ খুঁজুন নিজের জন্য। অনাথ বাচ্চাদের সেবামূলক কাজেও নিজেকে ব্যস্ত রাখতে পারেন কিংবা যে-কোনও ভালো একটা কাজ চাই। এভাবে প্রথমে নিজেকে কাজে ব্যস্ত রেখে মুড বদলান। তারপর স্বামীর কাছে নিজেকে আকর্ষণীয় করে তুলে ধরুন। দেখবেন, আপনার মনের ইচ্ছে পূরণ হবেই হবে।

 

 

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...