আমি ৩২ বছর বয়সি ওয়ার্কিং উয়োম্যান। আমার স্বামীর বয়স ৩৪। ছ’বছর হল আমাদের বিয়ে হয়েছে। দুজনের অফিস টাইম আলাদা হওয়ার কারণে একে অপরের সঙ্গে সময় কাটানো প্রায় হয় না বললেই চলে। এক্সেপ্ট সানডে। আমার স্বামীর সারাবছর নাইট শিফট-এ ডিউটি থাকে, আর আমার ডে-ডিউটি। আমাদের কোনও ইস্যুও নেই। সবই ঠিক ছিল, কিন্তু গতকাল যেন পায়ের তলা থেকে মাটিটা সরে গেল।

বাড়ি থেকে বেরিয়ে কিছুটা যাবার পরে হঠাৎই গাড়িটা বিগড়ে যায়। স্বামীর থেকে হেলপ নেব বলে পায়ে হেঁটেই বাড়ি ফিরে আসি। ও ঘুমোচ্ছে ভেবে, বেল না বাজিয়ে নিজের চাবি দিয়েই দরজা খুলে ভিতরে ঢুকি। বেডরুমে গিয়ে রীতিমতো শকড হয়ে যাই। পড়শির এক ১৯ বছরের মেয়ের সঙ্গে আমার স্বামী আমারই বিছানায় আপত্তিজনক অবস্থায় শুয়ে রয়েছে।

আমার স্বামী কনফেস করেছে যে, বিগত দু-বছর ধরে ওদের মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক চলছে এবং এর জন্য দায়ী করছে আমাদের আলাদা আলাদা শিফটিং ডিউটিকে। যার কারণে আমরা একে-অপরের সঙ্গে টাইম স্পেন্ড করতে পারি না। সেই কারণেই একাকীত্ব কাটাতে নাকি ও এই পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। ও বলছে ও আমাকে এখনও ভালোবাসে এবং আমাদের সম্পর্কও ভাঙতে চায় না, যার কারণে আমাকে সমস্ত কিছু ভুলে যাওয়ার জন্য ইনসিস্ট করছে। আমিও আমার স্বামীকে ভীষণ ভালোবাসি। ও আমাকে ছেড়ে গেলে আমি শেষ হয়ে যাব। তাহলে কি আমি সবকিছু ভুলে যাব?

সবকিছু ভুলে গিয়ে আবার আগের মতো সংসার করবেন? শুধুমাত্র আপনার হাজব্যান্ড চাইছে বলে! নাকি আপনি ওনার প্রতি এতটাই দুর্বল যে সবকিছু উপেক্ষা করে ওনার অন্যায়কে মেনে নিতে চাইছেন। আপনাদের বিয়ে অ্যারেঞ্জড্ না ওন-চয়েসের সেটাও আপনি উল্লেখ করেননি। ওন-চয়েসের হলে সম্পর্কটা রাখার ব্যাপারে আপনিও অনেকটা অনিচ্ছাসত্ত্বেও বাধ্য থাকবেন। অ্যারেঞ্জড্ হলে অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনার জায়গা আছে। ফলে সম্পর্কে থাকা-না থাকার বিষয়টা পরিস্থিতির সঙ্গে রিলেটেড।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...