আমার বয়স ২৩ বছর। গালের দুপাশে অত্যধিক রোম রয়েছে। কীভাবে এই সমস্যা রোধ করতে পারব? মুখে এবং নাকে কালো কালো বলিরেখা দেখা দিয়েছে। এর কি কোনও চিকিৎসা আছে? এছাড়াও গর্ভধারণের পর পেটের নীচের অংশে সাদা সাদা দাগ (স্ট্রেচ মার্কস) হয়ে গেছে। সেগুলি কীভাবে দূর করব?

আপনার গালের দুপাশে এবং মুখের নীচের অংশে রোমের সমস্যা দেখা দিয়েছে জানিয়েছেন। যদি আপনার খুব পাশে গিয়ে তবেই রোম চোখে পড়ে তাহলে সেটা হটাবার জন্য কোনও চিকিৎসা করাবার পরামর্শ দেব না। কিন্তু দূর থেকেও যদি রোম চোখে পড়ে তাহলে সর্বপ্রথম হরমোনাল ইভ্যালুয়েশন করানো খুব জরুরি। এর ফলে রোম হওয়ার মূল কারণ বোঝা যাবে। কখনও কখনও পিসিওডি, থাইরয়েড-ও কারণ হতে পারে। আপনি লেজার থেরাপি করিয়ে দেখতে পারেন।

বলিরেখার ক্ষেত্রে পরামর্শ দেব এখনই চিকিৎসা শুরু করার। নয়তো বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বলিরেখার সমস্যা আরও বাড়তে থাকবে। এর জন্য সানস্ক্রিন বা স্কিন লাইটনিং ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করুন। যেমন কোজিক অ্যাসিড, অ্যাবিউটিনল, হাইড্রোকুইনোন ক্রিম ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এছাড়াও কেমিক্যাল পিলস, লেজার থেরাপি ইত্যাদি চিকিৎসাও বলিরেখা কিছুটা হলেও কম করতে সহায়ক। চিকিৎসার সঙ্গে সঙ্গে খাওয়াদাওয়ারও বিশেষ খেয়াল রাখা উচিত। যেমন ভিটামিন-এ, ভিটামিন-সি-যুক্ত ফল এবং সবজি প্রচুর পরিমাণে খাওয়া উচিত। এর সঙ্গে প্রচুর জল পান করাও বাঞ্ছনীয়। এর ফলে রোদে ত্বক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ভয় কমবে।

খুব অল্প বয়সেই আপনি মাতৃত্ব অর্জন করেছেন। বহু ক্ষেত্রেই স্ট্রেচ মার্কস-এর সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে। মাতৃত্বকালীন এটি খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। গর্ভসঞ্চার হওয়ার পর গর্ভে শিশুর বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মায়ে পেটের ত্বকে টান পড়ে, যার ফলে স্ট্রেচ মার্কস স্পষ্ট হয়ে ফুটে ওঠে ত্বকের উপর। একবার স্ট্রেচ মার্কস পড়লে ত্বক আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসা খুব মুশকিল। তবে রোজ ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে দাগ অনেকটাই হালকা হয়ে আসবে। ময়েশ্চারাইজ করার জন্য মাখন, নারকেল তেল, অর্গ্যান অয়েল ইত্যাদি ব্যবহার করতে পারেন যাতে আপনার ত্বক সঠিক ভাবে ময়েশ্চারাইজ থাকতে পারে। এছাড়াও ডাক্তারের পরামর্শমতন ওষুধ খেতে পারেন। তাছাড়া লেজার টেকনিক, কেমিক্যাল পিলস ইত্যাদিও ট্রাই করে দেখতে পারেন।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...