আপনার কর্মস্থল আপনার দৈনন্দিনের একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র। কিন্তু সেখানেও বহু জোড়া চোখের দৃষ্টিপথে আপনি নজরবন্দি। কারও চোখে ঈর্ষা, কারও চোখে শুভেচ্ছা। কখনও কখনও কি আপনি ষড়যন্ত্রেরও শিকার?

‘ডেটক্স ইয়োর কেরিয়ার’ গ্রন্থের লেখক প্যাট্রিক ফরসিথ একটি সুন্দর লাইন রেখেছেন তাঁর বইয়ে। ‘দ্য অফিস হোয়্যার পলিটিক্স ডু নট এক্সিস্ট, ডজ নট এক্সিস্ট’। কথাটা ১০০ শতাংশ সত্যি। সুতরাং অফিস যদি সেই রাজনীতির রণক্ষেত্র হয়, তাহলে সেখানে যোদ্ধার মতোই আচরণ করা উচিত, ভীরুর মতো নয়।

বস্তুত এখনকার কর্পোরেট হাউসগুলিতে রয়েছে Office Politics, রয়েছে সেরা হওয়ার দুরুহ প্রতিযোগিতা, উঁচুতে ওঠার ইঁদুর দৌড়। কেউ কাউকে এক চিলতে জমি তো ছাড়েই না, উলটে নানাভাবে বিপর্যস্ত করার চেষ্টা করে, যাতে সহকর্মীটি ট্র্যাকে পিছিয়ে পড়ে বা মাঝপথেই সরে দাঁড়াতে বাধ্য হয়। প্রেম আর যুদ্ধে পাপ পুণ্যের হিসেব কেউ করে না। Office Politics মানুষকে পাপে প্ররোচিত করে, হূদয়হীন, অমানবিক করে তোলে।

এই যুদ্ধে জিতবেন কীভাবে তারই কিছু পরামর্শ দেওয়া হল।

চাকরি ছেড়ে পালানো নয়

এক-এক সময় অফিস পলিটিক্স এতটাই মানসিক চাপের মুখে দাঁড় করিয়ে দেয়, যে মনে হয় ইস্তফাই হয়তো পরিত্রাণের একমাত্র রাস্তা।

-    পরিস্থিতি যত প্রতিকূলই হোক, চাকরি ছেড়ে দেওয়ার কথা ভাববেন না

-    যতটা সম্ভব নিজের হাতেই রাখুন সমাধানের পন্থা, কারণ নির্ভরযোগ্য বন্ধু না পেলে বিপদ বাড়তে পারে

-    নিজেকে কাজে ব্যস্ত রেখে বিষয়টিকে অবজ্ঞা করার ভাব বজায় রাখুন

-    আপনাকে ফাঁদে ফেলার পন্থা যদি আগেই আঁচ করে থাকেন, তাহলে সেটার প্রমাণ জোগাড় করে ঊধর্বতন কর্তৃপক্ষ-কে অগ্রিম জানিয়ে রাখুন।

-    যদি কেউ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে আপনাকে কোনও বিতর্কিত বিষয় নিয়ে মন্তব্য করায় বাধ্য করে, সচেতনভাবে কোনও পক্ষ-কে সমর্থন করবেন না।

পলিটিক্স কেন?

সাধারণত অফিস পলিটিক্স তখনই দানা বাঁধে যখন ওয়ার্কপ্লেসে কর্মীরা নিজেরাই তাদের চাকরির নিশ্চয়তা বিষয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। এই পরিস্থিতিতে সকলেই নিজের চেয়ার কায়েম রাখতে, অন্যকে অযোগ্য প্রমাণ করার জন্য অসাধু পন্থা অবলম্বন করে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...