একমাত্র সন্তান হলে কেরিয়ার গঠন করার সঙ্গে সঙ্গে মা-বাবার দেখাশোনা করাটাও একটা বড়ো Responsibility। এর জন্য অনেক সময় সন্তানকে কিছু স্যাক্রিফাইসও করতে হতে পারে কারণ বৃদ্ধ মা-বাবা তাকে ছাড়া অসহায় হয়ে পড়েন। সুতরাং কোন পরিস্থিতিতে কীভাবে মা-বাবার দেখাশোনা করা যেতে পারে আসুন জেনে নেওয়া যাক।

বৃদ্ধ মা-বাবার যখন আর কোনও অবলম্বন নেই

বিয়ের পর স্বামী-স্ত্রী একে অপরের জীবনসঙ্গী হয়ে ওঠেন। সুখে-দুঃখে একে অপরের হাত শক্ত করে ধরে থাকেন। এই কাজে শুধু যে স্ত্রী, স্বামীর সঙ্গ দেন তা নয় বাবাকে (শাশুড়ি-শ্বশুর) দেখাশোনার দায়িত্বও কর্তব্যজ্ঞানে নিজের কাঁধে তুলে নেন। ছেলের - স্বামীর মা-মা-বাবারও কর্তব্য ছেলেকে বোঝানো যে, বউমার বৃদ্ধ মা-বাবার Responsibility-ও জামাইকেই নিতে হবে। কিন্তু আমাদের সমাজে সবকিছু মনের মতো হয় না।

আমাদের দেশে মেয়ের বিয়ে হয়ে যাওয়ার পর তার বাড়িতে গিয়ে থাকা খাওয়া কোনওটাই করা সমীচীন মনে করা হয়। না। কিন্তু মেয়ে যদি একমাত্র সন্তান হয় এবং তাকে ছাড়া মা-বাবার আর কোনও নির্ভর করার কেউ না থেকে থাকে, তাহলে মেয়ের মনে প্রশ্ন উঠবেই কেন সে বুড়ো মা-বাবার অবলম্বন হতে পারবে না? বিশেষ করে বাবা বা মায়ের মধ্যে কেউ একজন যদি একলা হয়ে যায়, তাহলে মেয়ে চায় তাকে নিজের বাড়ি এনে রাখতে। কিন্তু বেশিরভাগ মেয়ের শ্বশুরবাড়ি এবং তার স্বামী এর বিরোধিতাই করে।

অভিভাবকের সম্মান করা কর্তব্য

সমস্যায় পড়লে বৃদ্ধ মা-বাবা যদি মেয়ের কাছে থাকে তাহলে অন্যায় কোথায়? বড়ো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল – - জামাই এবং জামাইয়ের আত্মীয়স্বজনের উচিত তাদের সঙ্গে সম্মানজনক ব্যবহার করা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়, মেয়ের বাবা-মা মেয়ের বাড়ি এসে থাকলে কিছুদিন বেয়ানবাড়ির সম্মান পান, তারপর ধীরে ধীরে ব্যবহারে পরিবর্তন আসতে থাকে। এর ফলে মেয়ের বাবা-মায়ের মনেও হীনম্মন্যতা জন্ম নেয়।

ছেলে যখন অন্য শহরে বা বিদেশে থাকে

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...