যৌন-সম্পর্ক ছাড়া নারী-পুরুষের সম্পর্ক অসম্পূর্ণ। সেক্স-কে ‘ভালো’, ‘মন্দ’ যে যাই বলুন না কেন, নারী-পুরুষের ভালোবাসা কিংবা সম্পর্কের বাঁধনের সঙ্গে যৌনতার নিবিড় যোগ আছে। কিছু নারী-পুরুষের ক্ষেত্রে হয়তো যৌনতা কয়েক মিনিটের সুখানুভূতি ছাড়া আর কিছু নয়, যৌনসুখ মিটে গেলে তারা হয়তো বিচ্ছিন্ন হয়ে নিজের কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, কিন্তু এটাই আসল ছবি নয়। যৌনসুখের পাশাপাশি পেট ভরাও জরুরি। কারণ, পেট না ভরলে মনোরঞ্জন অসম্ভব।

আমেরিকার একটি সংস্থা ওদের দেশে সেক্স-এর বিষয়ে সম্প্রতি এক সমীক্ষা চালিয়ে দেখেছে, এখন আমেরিকাতেও সেক্স-এর চাহিদা কমেছে। বরং ওদেশের মানুষ এখন ভিডিয়ো গেমস কিংবা কেরিয়ার নিয়েই বেশি ব্যস্ত। ১৮ শতাংশ যুবক এবং ২৩ শতাংশ যুবতি জানিয়েছেন, গত এক বছরে একবারও তারা যৌনসুখ উপভোগ করেনি। ৬০ বছর বয়সি ৫০ শতাংশ লোক জানিয়েছেন, যৌনতার সঙ্গে তাঁদের কোনও সম্পর্ক নেই এখন। বৈরাগ্যময় জীবনসুখের মহিমাকীর্তন অনেকেই করেন হয়তো কিন্তু এর সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায় না। আসলে, নারী-পুরষের যৌনতা একটি প্রকৃতিগত বিষয়। তাই, আনন্দ পাওয়া কিংবা না-পাওয়ার বিষয়টি ব্যক্তিনির্ভর।

তবে যেভাবেই বিষয়টি দেখা হোক না কেন, স্থায়ী সঙ্গী এবং সুরক্ষিত যৌনতার চাহিদা থেকেই সমাজে বিবাহ নামক প্রতিষ্ঠানের জন্ম হয়েছে। আর এই বৈধ বিবাহের ফলে-ই নারী-পুরুষ সুখে ঘর বাঁধবে, ঘর বাঁধলে সুস্থ সমাজ তৈরি হবে, সুস্থ সমাজ গ্রাম কিংবা শহর গড়বে এবং এর ফলে উন্নত দেশ তৈরি হবে। কিন্তু যারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ না হয়ে যৌনতাবিহীন জীবনযাপন করছেন, তাদের জীবনবোধও বদলে যাবে। আসলে, নারী-পুরুষের মধ্যে সখ্যতা থাকলে তবেই প্রকৃত যৌনসুখ পাওয়া যায়। ভালোবাসাহীন যৌনতা সমস্যার জন্ম দেয়। অন্যত্র যৌনসুখ পেতে গিয়ে কেউ দাসত্ব করেন, কেউ বিধর্মী হন, কেউ আবার আশ্রম কিংবা মঠে চলে যান। তাই, বিষয়টি পরিষ্কার যে, যৌনতার চাহিদা যদি না থাকত, তাহলে অনেক অপ্রিয় সত্য সামনে আসত না এবং জীবনে জটিলতা কমত।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...