বেশ কয়েকমাস আগের ঘনা হলেও, স্মৃতিটা এখনও টাটকা আছে। খবরে প্রকাশিত একটি ঘটনায় জানা গিয়েছিল, ২৫ বছরের এক যুবককে এলোপাতাড়ি ছুরির আঘাতে হত্যা করে পাড়ার দু-তিনটি যুবক। তার অপরাধ সে নাকি মানা করা সত্ত্বেও রোজ বাইক-এ স্টার্ট দিয়ে, ওই যুবকদের শান্তি ভঙ্গ করে।

লকডাউনের আগের অন্য একটি ঘটনায়, একটি মেয়ে তার স্কুলের হস্টেলে আত্মহত্যা করেছিল সহপাঠীদের মানসিক অত্যাচারের শিকার হয়ে।

দুটি ঘটনাই একটা প্রশ্নের মুখে দাঁড় করায়, কোন অন্ধকারে ডুবে যাচ্ছে আমাদের যুব সমাজ?

এদের সামনে না আছে কোনও উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ, না কোনও ভালো চাকরির প্রতিশ্রুতি। অনিশ্চয়তাই কি তাদের ভেতরে এই পশুত্ব তৈরি করছে? অবশ্য পশুরাও কেউ ক্ষতি না করলে প্রত্যাঘাত করে না। কিন্তু এদের লাগামছাড়া ঔদ্ধত্য সমাজের ক্ষতি করছে।

এরাই রাজনৈতিক মদতে একসময় সমাজবিরোধী হয়ে ওঠে। তখন তোলাবাজি থেকে বন্দুকের গুলিতে কাউকে হত্যা করা তাদের কাছে আর কোনও বড়ো ব্যাপার নয়। কারণ হিংস্রতার বীজ বহু আগেই বপন হয়ে গেছে এদের কোমল মনে। উদ্দেশ্যহীন জীবনযাপন, আদর্শহীন ছাত্র রাজনীতি সবই আসলে গুন্ডামি-মাস্তানির পথ প্রশস্ত করে।

এই প্রজন্মের হাতে মোবাইল ছাড়া কিছুই নেই। শিক্ষা বা জ্ঞানের আলোয় উজ্জ্বল হবার জন্য বই দিতে পারিনি আমরা তাদের হাতে। ফলে টিকটক বা সমতুল্য অ্যাপের চটকদারিত্বে ডুবে গেছে এদের জীবনযাপন, চিন্তাশক্তি। যে-সমাজে যুবকরা পিছিয়ে পড়ে, সেই সমাজ আর উন্নতি করতে পারে না এটাই সবচেয়ে দুঃখজনক।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...