সাত

হ্যালো, গৌতমদা আপনার সাথে জরুরি একটা বিষয়ে কনসাল্ট করার দরকার ছিল। ফোনে হবে না, আপনি কি কিছুটা সময় দিতে পারবেন?

অফ কোর্স। তুমি ঘন্টাখানেক পরে চলে এসো। ওদিকে কতটা প্রোগ্রেস হল?

সেই ব্যাপারেই কথা বলতে চাই। আপনার কিছু সাজেশনও লাগবে। আমি আসছি তখনই কথা হবে।

ডিসিপি গৌতম চ্যাটার্জীর অফিস রুমে ঢুকে রক্তিম দেখল আর কেউ নেই। কিছুটা অবাক হল। গৌতম চ্যাটার্জী হাসি মুখে বললেন, এসো রক্তিম। বাকি সব কাজ মিটিয়ে তোমার অপেক্ষাতেই বসে আছি। তোমার ফোন ও অ্যাটিটিউড দেখেই বুঝেছিলাম সামথিং হ্যাজ হ্যাপেনড। মনে হয় তুমি কিছু একটা উদ্ধার করতে পেরেছ। অ্যাম আই রাইট?

রক্তিম হেসে বলল, এই জন্যেই লোকে বলে পুলিশের চোখকে ফাঁকি দেওয়া মুশকিল। তবে এখনও কোনও বিষয়ে কনফার্ম হতে পারিনি। খুনি কে তাও জানতে পারিনি। সাফল্যর মধ্যে নেক্সট টার্গেট কে হতে পারে তার একটা আভাস পেয়েছি। আর সেই পথ ধরেই আমি খুনি পর্যন্ত পৌঁছোতে চাইছি। বলতে পারেন এটাই আমার শেষ রাস্তা।

কে এই টার্গেট?

নীলম মাথুর। ওরফে পায়েল মিত্র।

অভীক পাত্রের পিএ মেয়েটা?

হ্যাঁ। শুনলে অবাক হবেন, এরা সবাই একটা ডার্টি গেম-এর পার্ট। এতদিন গেম-টি একতরফা চলছিল। যার ফলে বাইরের দুনিয়ায় তার কোনও আলোড়ন দেখা যায়নি। কিন্তু কেউ বা কারা এই গেম-এ অখুশি হয়ে ওঠাতেই এই সব বিপত্তি। ডার্টি গেম পরিণত হয়েছে ডেডলি গেম-এ। সম্ভবত এই খেলারই অংশ সিরিয়াল কিলিং। মার্ডারের ক্যারেক্টার বলে দিচ্ছে এর পিছনে যে-মাস্টার মাইন্ড রয়েছে সে অত্যন্ত শার্প অ্যান্ড ডেডিকেটেড। ওকে থামানো অত সহজ কাজ নয়। আবার না থামাতে পারলে একের পর এক অনর্থ ঘটতেই থাকবে।

হুঁ চিন্তার বিষয়ই বটে। তোমার কোনও প্ল্যান আছে?

আছে। কিন্তু আমার প্ল্যানে রিস্ক ফ্যাক্টরও আছে। এখন সেটাকে এগজিকিউট করার পারমিশন দেবেন কিনা সেটা জানতেই মূলত আপনার কাছে আসা। অনেক ভাবেই ভেবে দেখেছি কিন্তু রিস্ক ফ্যাক্টর একেবারে এড়াতে পারিনি। আমার হিসেবে ঝুঁকি একটা নিতেই হবে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...