শীতের মরশুম শেষ হতে বসলেও এখনও বাতাসে শুকনো ভাব রয়েছে। এই সময়টাতে ত্বকের পরিচর্যায় বিশেষ খেযাল রাখতে হয় নয়তো ত্বক রুক্ষ, প্রাণহীন হয়ে পড়ে। ক্রিম, ময়শ্চারাইজার লাগিয়ে বিশেষ উপকার পাওয়া যায় না। সুতরাং ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করে বাড়িতেই তৈরি করতে পারেন ফেস মাস্ক, যা ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করবে।

অ্যালোভেরা ফেস মাস্ক : অ্যালোভেরা শরীর এবং ত্বক, এই দুটোর ক্ষেত্রেই কার্যকরী। এতে থাকা অ্যান্টি অক্সিড্যান্টস্ ত্বকের অনেক সমস্যা দূর করে, ত্বককে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে। ফেস মাস্ক বানাবার জন্য অ্যালোভেরার জেল-এর সঙ্গে শসার জুস মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করতে হবে। মুখ পরিষ্কার করে ধুয়ে মুখে লাগিয়ে খানিক্ষণ রাখুন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন।

অ্যাভোকাডো ফেস মাস্ক : এই ফেস মাস্কটি বানাবার জন্য ২ চামচ ম্যাশড করা অ্যাভোকাডোর সঙ্গে ১ চামচ মধু, ১ চামচ গোলাপজল ভালো করে মিশিয়ে নিন। মুখ পরিষ্কার করে মাস্কটি লাগিয়ে ১৫মিনিট রেখে দিন। হালকা গরম জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।

স্ট্রবেরি ফেস মাস্ক : ত্বকের গ্লো বাড়াতে আর ত্বক মসৃণ করতে, স্ট্রবেরি খুবই কার্যকরী। ২-৩টি বড়ো স্ট্রবেরি ম্যাশ করে তাতে ১ চামচ মধু আর ১ চামচ ওটমিল মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার অবশ্যই লাগান।

পাকা পেঁপের ফেস মাস্ক : এতে পটাসিযাম থাকে যা কিনা ত্বককে হাইড্রেটেড থাকতে সাহায্য করে। মুখে দাগছোপও দূর করে। ১ কাপ পাকা পেঁপের পাল্প-এর সঙ্গে ১ চামচ মধু আর ১ চামচ লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগান। ১০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। দুদিন পরপর এই মাস্কটি লাগাতে পারেন।

কলা ও চন্দনের ফেস মাস্ক : এটা বানাবার জন্য ১টি পাকা কলা ম্যাশ করে নিন। এতে ১ চামচ মধু, ১ চামচ অলিভ অয়েল আর ১/২ চামচ চন্দন পাউডার মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করে নিন। মাস্কটি মুখে লাগিয়ে শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। ঈষদুষ্ণ জল দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের রুক্ষতা রোধ করে ত্বকের ইলাস্টিসিটি ধরে রাখতে সাহায্য করে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...