সকলেই জানেন নিজের ত্বকের যত্ন নেওয়া শুরু হয় তিনটি জিনিস দিয়ে- ক্লিনজিং, টোনিং আর ময়েশ্চারাইজিং দিয়ে৷ কিন্তু যদি দেখা যায় আপনার ত্বক অনেকটাই ড্যামেজ হয়ে গেছে, তাহলে আপনার দরকার আরও কিছু এক্সট্রা কেয়ার। তবে মনে রাখতে হবে এই বাড়তি যত্ন কিন্তু শুধু বাইরে থেকে নিলেই হবে না। নিজের জীবনশৈলীতেও কিছু পরিবর্তন দরকার, তবেই এই ঔজ্জ্বল্য দীর্ঘস্থায়ী হবে।

আসলে অনেকেই মনে করেন ক্রিম বা প্যাক লাগালেই বোধহয় ত্বকের লাবণ্য ফিরে আসে। ব্যাপারটা একেবারেই তেমন নয়। বরং ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া, ওয়ার্কআউট, ঘুম-- এগুলোই অনেক দ্রুত ফলাফল দেবে। জীবনে এই পরিবর্তনগুলো আনলে ১৫ দিনেই তফাতটা আপনি নিজেও লক্ষ্য করবেন।

আমাদের পরামর্শ

  • ডায়েট যেন সুষম হয়, সে ব্যাপারে জোর দিন। প্রয়োজনে একজন এক্সপার্ট-এর সঙ্গে কথা বলে একটা ডায়েট চার্ট বানিয়ে নিন
  • ডিটক্সিফিকেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। লেবু, পুদিনা, শশা দিয়ে একটা মিক্সচার তৈরি করে, জলে গুলে খান প্রতিদিন
  • প্রসেসড ফুড, চা, কফি, চিনি, ভাজাভুজি এগুলি রোজকার খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিন। চিনির বিকল্প হিসাবে মধু খান, এতে ত্বকও ভালো থাকবে আর ওজনও বাড়বে না
  • পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করুন। এতে ত্বকের আর্দ্রভাবও বজায় থাকবে আর শরীরে রোগব্যাধীও কম হবে
  • ধূমপান এবং মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন
  • মেটাবলিজম ঠিকমতো হলে শরীরে তার প্রভাব পড়ে। শাকসবজি খাওয়া বাড়ান, এতে মেটাবলিজম সুগম হবে
  • নিয়মিত এক্সারসাইজ করুন। এতে শরীরে রক্ত চলাচল বাড়বে আর ত্বকের উজ্জ্বলতাও
  • সপ্তাহে একবার করে স্টিম নিন। সারা শরীরের ক্লান্তি দূর করার পাশাপাশি, এটি টক্সিনও বের করে দেবে
  • ঘুমের ঘাটতিতে চেহারায় তার ছাপ পড়ে। ঠিক সময়ে এবং পর্যাপ্ত ঘুমের গুরুত্বকে অস্বীকার করবেন না
  • টেনশনের কারণে ঘুমের ঘাটতি হয়, হজমের সমস্যা বাড়ে, ফলে ত্বকেও তার প্রভাব পড়ে। যতটা সম্ভব টেনশন ফ্রি থাকতে মেডিটেশন করুন
  • ঘুম ভালো হলে ত্বকে মেলাটনিন হরমোনের ক্ষরণ বেশি হয়। ফলে ডার্ক সার্কেলের সমস্যাও কমে যাবে।

রূপটানের টিপস

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...