সৌন্দর্য বাড়াতে নিজের মুখের সেই বিশেষ ফিচার্সগুলি হাইলাইট করুন, যার প্রশংসা প্রায় সকলেই করে থাকেন।
চিক্স হাইলাইটিং : চিক্স হাইলাইটিং-এর জন্য লাইট কালারের মেক-আপ প্রোডাক্টস, ফেস-কে স্লিক লুক দিতে সাহায্য করে। চিকবোনস হাইলাইটিং করার জন্য মুখের কোণ থেকে শুরু করে কানের উপর পর্যন্ত যেতে হবে। পারফেক্ট হাইলাইটিং-এর জন্য ভালো ব্রাশের সাহায্যে শেড-কে মুখের কাছে হালকা করে লাগিয়ে কানের পাশে ডার্ক করতে হবে। চিকবোনস হাইলাইটিং করার সময় বেস্ট এফেক্ট তখনই আসা সম্ভব যখন গালটাকে ভিতরদিকে করে নেওয়া হবে মাছের মুখের মতো চিক্স হাইলাইটিং-এর সময় ব্লাশারের ব্যবহার মুখে তৎক্ষণাৎ ফ্রেশ লুক এনে দিতে সাহায্য করে। তবে এটি লাগাবার সঠিক পদ্ধতি জানাটা খুব দরকার এবং রং বাছার ক্ষেত্রে চুজি হতে হবে। সবরকম ত্বকে, সবরকমের ব্লাশ সুট করে না। শুষ্ক ত্বকের জন্য ক্রিম ব্লাশ ব্যবহার করা উচিত আর তৈলাক্ত ত্বকে পাউডার ব্লাশ। এর জন্য প্রয়োজন রাউন্ডেড ক্লিন ব্রাশ। হাইলাইট করাকে ন্যাচারাল এফেক্ট দেওয়ার জন্য ভালো করে ব্লেন্ড করতে ভুলবেন না।।
আইজ হাইলাইটিং : মুখের মেক-আপের সঙ্গে সঙ্গে চোখের মেক-আপও খুব জরুরি। যদি মেক-আপ করার সময় চোখকে ঠিকমতো হাইলাইট করা হয়, তাহলে মনে করবেন মুখের অর্ধেক মেক-আপ করা হয়ে গেছে। চোখের সৌন্দর্য বাড়াতে এবং চোখকে হাইলাইট করতে আইশ্যাডোর একটা বড়ো ভূমিকা রয়েছে। এর জন্য সঠিক ব্রাশ-ও বেছে নিতে হবে। চোখের কোণকে হাইলাইট করার জন্য পাতলা এবং পয়েন্টেড ব্রাশের প্রয়োজন হয়। চোখের ক্রিজের জন্য সফ্ট এবং হার্ড ডোম, এই দু'ধরনের ব্রাশেরই দরকার পড়ে। যদি চোখের পাতার খুব কাছে আইশ্যাডো লাগান, তাহলে শুধুমাত্র নরম পেনসিল ব্রাশই ব্যবহার করুন। বেশিরভাগ মহিলারাই আইশ্যাডো লাগান। কিন্তু কীভাবে লাগাতে হবে অনেকেরই জানা থাকে না। ব্রাশের স্টোকস সঠিক হওয়া খুব জরুরি যাতে আইশ্যাডো ন্যাচারাল লাগে দেখতে। আইশ্যাডো এমন ভাবে লাগান যাতে চোখের লাইনিং এবং চোখের পাতা একই রেখাতে থাকে।