একটা বয়সের পর ত্বকের চাই বিশেষ যত্ন৷ নিয়মিত ক্লিনজিং, টোনিং এবং ময়েশ্চারাইজিং৷ প্রাকৃতিক উপাদানের উপর নির্ভর করলে আপনার ত্বকের সুস্বাস্থ্য দীর্ঘদিন বজায় থাকবে৷ ত্বক টোনিং এর পর তাই ঝকঝকে দেখানোর জন্য ব্লিচিং ক্লে ব্যবহার করুন। অনেকেই প্রশ্ন করবেন, কী এই ব্লিচিং ক্লে? এই বিশেষ উপকরণটিকে কেওলিন ক্লে-ও বলা হয়। এটা স্কিন ডিটক্স করার পাশাপাশি প্রাকৃতিক উপায়ে স্কিন ব্লিচ-ও করে। এটা মুলতানি মাটির মতোই একটি প্রাকৃতিক উপাদান কিন্তু এর রং আরও খানিকটা সাদা।

এই ব্লিচিং ক্লে-র অনেক গুণ। ত্বকের সৌন্দর‌্য বৃদ্ধির সাথে সাথে অয়েলি ও ড্রাই দুধরনের ত্বকের নানা সমস্যা দূর করে এই কেওলিন। ব্রণ হওয়া রোধ করে, দাগছোপ দূর করে। স্কিন ডিটক্স করে, ফলে স্কিন হোয়াইটনারের এক দারুণ প্রাকৃতিক বিকল্প এই ক্লে। যখনই এটি ত্বকে ব্যবহার করবেন, নিজেই অনুভব করবেন, ত্বক কত নরম আর প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে। প্রয়োগ করার পর ত্বক ঝলমলিয়ে উঠবে।

প্রশ্ন হচ্ছে কীভাবে ব্যবহার করবেন? কেওলিন ক্লে গুঁড়ো করে দই এবং ৩-৪ ফোঁটা লেবুর রসের সঙ্গে মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করুন। এবার এই প্যাক ১০ মিনিট মুখে লাগিয়ে রাখুন। ধুয়ে নিলেই তফাত নজরে পড়বে।

যারা অ্যাকনে-এর সমস্যায় নাজেহাল তারাও এটা প্রয়োগ করতে পারেন।এর জন্য কেওলিন পাউডার-এর সঙ্গে গোলাপজল মিশিয়ে অল্প কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিন। এই প্যাক সপ্তাহে দুবার করে ব্যবহার করুন। অ্যাকনে নিয়ন্ত্রণে থাকবে।

স্কিন ডিটক্স করার ক্ষেত্রেও এই ব্লিচিং ক্লে অনবদ্য। আমাদের শরীরের মতোই ত্বকেরও ডিটক্সিফিকেশন প্রয়োজন। নাহলে ডাস্ট, ইনফেকশন, এজিং-এর সমস্যা বাড়বে। হরমোনাল ইমব্যালেন্স-এর কারণে বয়স বাড়লেই ত্বকের পোরস খুলে যায়। এই ক্লে, ডিটক্স করার পাশাপাশি ত্বকের পোরসগুলিও বন্ধ করে ত্বকের টান ভাব ফিরিয়ে দেয়।

স্কিন টাইটনিং করার প্রয়োজন হলে, এই ক্লে গোলাপজলের সঙ্গে মিশিয়ে একটা পেস্ট তৈরি করুন। ত্বকের উপর প্রয়োগ করে ১০ মিনিট রেখে দিন। আপনার ত্বক শুষ্ক হলে, এই পেস্ট-এর সঙ্গে একটু মধুও মিশিয়ে নিন। মুখ ধুয়ে নেওয়ার পর নিজেই বুঝতে পারবেন ত্বকের টানটান ভাব ফিরে এসেছে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...