আপনি কি কর্পোরেট কর্মী? হসপিটালিটি সেক্টরে কর্মরতা, নাকি পাবলিক রিলেশন্স-এ? যে-পেশাতেই থাকুন, নিজেকে প্রেজেন্টেবল করে তোলাটা একান্ত জরুরি। গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা, গরমের প্যাচপ্যাচে ভাব এই দুই ঋতুতেই সমস্যার একটা প্রধান কারণ। ঘর্মাক্ত চেহারায় যেমন-তেমন সাজে পৌঁছে গেলে হয়তো আপনার পেশাদারিত্ব নিয়ে সন্দেহ জাগবে ক্লায়েন্টের মনে। তাই এই সময়ের জন্য কিছু বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করুন সাজগোজের ক্ষেত্রে। নীচে দেওয়া হল কয়েকটি টিপস, যা মেইনটেন করলে এই গরমেও আপনি থাকবেন সতেজ ও সুন্দর।

মে-জুন মাসের তাপমাত্রা আপনাকে কাহিল করার পক্ষে যথেষ্ট। কিন্তু চট্ করে এনার্জি হারালে তা আপনার কাজের পক্ষে ক্ষতিকারক হয়ে দাঁড়াবে। তাই খাওয়াদাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দিন। এতে হারানো এনার্জি ফিরে পাবেন এবং কাজে উদ্যম আসবে। সকালে বেরোনোর আগে অতিরিক্ত তেল দিয়ে ভাজা কোনও খাবার খাবেন না। লাইট ব্রেকফাস্ট সঙ্গে আইস টি বা লস্যি চলতে পারে। ব্যাগে পর্যাপ্ত পানীয় রাখুন। টেট্রাপ্যাকে ভরা ফ্রেশ ফ্রুট জুস সঙ্গে নিলে তা দারুণ কাজে লাগবে। বাড়িতে জুস তৈরি করেও সঙ্গে নিতে পারেন। কাজের ফাঁকে জুস পান করলে, শরীরে মনে চনমনে ভাব চট করে ফিরে আসবে। সারাদিনে পর্যাপ্ত জল পান করুন।

প্যাচপ্যাচে গরমে আপনার ত্বকের তৈলক্ষরণ গ্রন্থি অতিমাত্রায় সক্রিয় হয়ে যায়। তাই অতিরিক্ত সাবানের ব্যবহার এড়িয়ে চলুন। বারবার জল দিয়ে মুখ ধোন। এতে ত্বকের আর্দ্রতা বজায় থাকবে।

অফিস বেরোনোর আগে কর্মরতাদের হালকা মেক-আপ করতেই হয়। এরকম গরমে ফাউন্ডেশনের প্রয়োগ না করাই ভালো। পরিবর্তে সানব্লক ক্রিমের উপর কমপ্যাক্ট-এর পরত লাগিয়ে নিন। এতে ত্বক সূর্যরশ্মি থেকে সুরক্ষাও পাবে আর মুখের তৈলাক্তভাবও ফুটে উঠবে না। চোখে খুব হালকা আর স্নিগ্ধ রঙের আইশ্যাডো ব্যবহার করুন। লাইনারের বদলে স্মাজ ফ্রি কাজল আর অল্প মাসকারা। ব্যস চোখের সাজ কমপ্লিট। লাইট পিচ কালারের ব্লাশার লাগান। লিপস্টিক বোলানোর পর অবশ্যই লিপ গ্লস লাগান। এতে ঠোঁট শাইন করবে এবং ঠোঁটের আর্দ্রভাব বজায় থেকে আপনার সৌন্দর্যকে স্নিগ্ধ করবে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...