একের পর এক অপহরণ হয় কয়েকজন পুলিশকর্মীর । আর কয়েকদিন পরই তাদের মৃতদেহ পাওয়া যায় । নির্দিষ্ট একটি বয়সের পুলিশকর্মীদেরই এই টার্গেট বানানো হয়।এমনই একটি সাইকোলজিকাল থ্রিলার নিয়ে হাজির হচ্ছেন বিরসা দাশগুপ্ত ও অনির্বাণ ভট্টাচার্যের জুটি।'ড্রাকুলা স্যার'- এর সাফল্যের পর এই জনার-এর ছবিতে বেশ আত্মবিশ্বাসী অনির্বাণ।

এসভিএফ-এর ব্যানারে তৈরি 'মুখোশ' ছবির টিজার প্রকাশ পেল।শুটিং শুরুর সময় ঠিক হয়েছিল এই ছবির নাম দেওয়া হবে 'সাইকো' । সেই মতো প্রকাশ্যে এসেছিল পোস্টারও।  ছবির প্রচারে ব্যবহৃত হয়েছিল বাইবেলের একটি উক্তি,‘শেষ শত্রু হিসেবে মৃত্যুকে পরাস্ত করতে হবে’-- যা গল্পের রহস্যকে আরও জোরালো করেছিল।

ছবির গল্প যেভাবে এগোয় তাতে দেখা যাবে পুলিশে চাকরি পায় সাইকোলজির ছাত্র কিংশুক ।কলকাতা শহরে পুলিশ বিভাগে একটার পর একটা খুনের ঘটনার যখন কোনো কিনারা করা যাচ্ছে না, তখন অচেনা মানুষের সঙ্গে পরিচয় করে তাদের মনস্তত্ব বুঝে, আততায়ীকে চিহ্ণিত করার কাজ শুরু করে কিংশুক।এই কিংশুকের চরিত্রেই দেখা যাবে অনির্বাণকে । পরিচালক বিরশা দাশগুপ্ত পর্দায় তুলে ধরবেন এই শ্বাসরোধী রহস্য রোমাঞ্চের গল্প। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিংশুক  কি পারবে এই রহস্যের কিনারা করতে ? নাকি তাকেও হতে হবে টার্গেট ? তা জানতে গেলে ছবিটা অবশ্যই দেখতে হবে ।

ছবির টিজারেও রহস্যের ঘনঘটা।শুরুতেই দেখা গেছে  অন্ধকারময় পুরনো কলকাতার একটি অঞ্চল, যেখানে একের পর এক সামনে আসছে খুন আর রক্ত। কেউ তার প্রতিশোধস্পৃহা নিয়ে ঘটাচ্ছে এই নারকীয় ঘটনাগুলো। রহস্যভেদে নেমেছেন অনির্বাণ। তদন্তে তাঁকে সাহায্য করছেন দুই অফিসার, চান্দ্রেয়ী ঘোষ এবং অনির্বাণ চক্রবর্তী।

ভেড়ার মুখোশ পরে কে পুলিশের চোখে ধুলো দিচ্ছেন বারবার? তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশের মনে হয়, তাঁরা খুনিকে অনুসরণ করছেন না, বরং খুনিই তাঁদের অনুসরণ করছে! উদঘাটন হয় অপ্রত্যাশিত সত্যিগুলির। টিজারের একেবারে শেষ দৃশ্যে অনির্বাণের পাহাড় থেকে ঝাঁপ দেওয়ার দৃশ্য আরও রহস্য বাড়িয়ে তুলেছে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...