শেষ পাতে একটু মিষ্টি হলে বাঙালির শরীর মন এমনিতেই ঠাণ্ডা হয়ে যায়। বাঙালি বরাবরই খাদ্যরসিক, তবে মিষ্টির একটু আয়োজন থাকলে বাঙালিকে আর পায় কে? তার ওপর গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখতে যদি দই, দুধ, ড্রাইফ্রুটস ইত্যাদি ব্যবহার করে যদি পুষ্টিবর্ধক Sweets বাড়িতেই তৈরি করে নেওয়া যায় তাহলে স্বাস্থ্যের চিন্তা না করেই মিষ্টির সুস্বাদু স্বাদ গ্রহণে নিজেকে দোষী মনে হয় না। আজ ৩টি রেসিপি সহযোগে রান্নার আয়োজন জমজমাট।

কফি চকোলেট শ্রীখণ্ড

উপকরণ :

৫০০ গ্রাম গাঢ় দই, আড়াই ছোটো চামচ কফি পাউডার, আড়াই বড়ো চামচ লাল চিনি, অর্ধেক কাপ গ্রেটেড চকোলেট, অর্ধেক কাপ আখরোটের কুচি, রঙিন ক্যান্ডি।

প্রণালী :

 একটি পাতলা কাপড়ে দইটা বেঁধে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা ঝুলিয়ে রাখুন যাতে জল ঝরে যায়। এবার দইয়ের সঙ্গে লাল চিনি আর কফি পাউডার মসৃণ ভাবে মিশিয়ে নিন। আখরোটকুচি আর চকোলেট ফ্লেক্স দিয়ে ফোল্ড করুন। সার্ভিং ডিশে রেখে উপর থেকে চকোলেটগুঁড়ো আর ক্যান্ডি ছড়িয়ে সার্ভ করুন।

 

রাইস মিল্ক বাহার

উপকরণ :

১/২ কাপ চাল, দেড় লিটার দুধ, ১ টি লেবুর রস, ১/২ কাপ মেওয়া, ১/২ কাপ চিনি, ১/৪ কাপ কিশমিশ, ১/২ কাপ ঘি।

প্রণালী :

চালটা জলে ভিজিয়ে রাখুন। দুধ ফোটান ও লেবু মিশিয়ে ছানা কাটিয়ে নিন। চাল বেটে নিন। এবার একটি কড়ায় ঘি দিন। এতে চালবাটা আর ছানা দিয়ে নাড়তে থাকুন। চিনি আর কিশমিশ দিয়ে মৃদু আঁচে পাক দিতে থাকুন। মেওয়াকুচি ছড়িয়ে দিন। ঠান্ডা হতে দিন। হাতে অল্প ঘি মাখিয়ে মনের মতো আকার দিন ও পরিবেশন করুন।

 

ওটস-পেস্তা স্পেশাল

উপকরণ :

১/২ কাপ ওটস, ৩-৪ টি ছোটোএলাচ গুঁড়ো, ৬০০ মিলি দুধ, ১/২ কাপ চিনি, ১/২ কাপ মিল্ক পাউডার, ৩ কাপ নারকেলকোরা, ১/২ কাপ পেস্তা, ১ ফোঁটা সবুজ রং।

প্রণালী :

৫-৬ টি পেস্তা রেখে বাকিটা ১/২ কাপ দুধে ভিজতে দিন। বাকি দুধে ওটস আর এলাচগুঁড়ো দিয়ে ফুটিয়ে ঘন করুন। ভেজানো পেস্তা আর চিনি একসঙ্গে বেটে এই দুধে মেশান। যতক্ষণ না জল শুকনো হয় পাক দিতে থাকুন। নারকেলকোরা আর রং মেশান। শুকনো হয়ে গেছে বুঝলে কড়া নামিয়ে ঠান্ডা হতে দিন। হাতে ঘি মাখিয়ে চ্যাপটা আকার দিন। নারকেলকোরা আর শুকনো ফল ছড়িয়ে পরিবেশন করুন।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...