যখন শীত জাঁকিয়ে পড়ে, তখন ঠান্ডা লেগে বুকে সর্দি বসে যেতে পারে। অর্থাৎ,কফে ভারাক্রান্ত হতে পারে ফুসফুস। আর ফুসফুস যদি ভারাক্রান্ত হয়, তাহলে শ্বাস-প্রশ্বাসে বিঘ্ন ঘটতে পারে। সেইসঙ্গে, যদি কেউ করোনায় আক্রান্ত হন, তাহলে বিপদ আরও বাড়বে।

অতএব, ঠান্ডা লাগার হাত থেকে বাঁচতে হবে। আর এরজন্য উপযুক্ত পরিমাণে ভিটামিন সি জোগান দিতে হবে শরীরকে। কারণ, ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ফুসফুসের ফাইব্রোসিস ও ফুসফুসের ক্যান্সার রোগ আটকায়। আর ঠিক এই কারণেই, ভিটামিন সি-যুক্ত ফল বেশি করে খাওয়া জরুরি।

 জেনে নিন কোন কোন ফল খাবেন এবং কী কী উপকার পাবেন?

কমলালেবু : শীতকালে সহজলভ্য এই ফল এবং এইসময় দামও কম থাকে। কমলালেবু যেমন সুস্বাদু, তেমনই ভিটামিন সি, অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট এবং ফাইবার-যুক্ত। অতএব, এই ফল খেলে সর্দি-কাশি দূর হবে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, ক্যান্সারের মতো মারণরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমবে এবং হজমশক্তি বেড়ে কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা দূর হবে।

পেয়ারা : এই ফলটিও ভিটামিন সি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। সর্দি-কাশি কমিয়ে হজমশক্তি বাড়িয়ে রোগ প্রতিরোধও করে। তাছাড়া, পেয়ারার সবচেয়ে বড়ো গুণ হল এটি শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। আর শরীরের ওজন আয়ত্বে থাকলে, রোগজীবাণু সহজে বাসা বাঁধতে পারবে না।

ডালিম : ভিটামিন সি এবং আয়রন সমৃদ্ধ এই ফল মানব শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেমন বাড়ায়, ঠিক তেমনই যে-কোনও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে সুফল দেয়। অতএব মাঝেমধ্যে ডালিম বা বেদানার রস পান করুন।

আঙুর : এই ফলটি যেমন সুস্বাদু, তেমনই ভিটামিন সি এবং ফাইবার সমৃদ্ধ। রোগ প্রতিরোধে ক্ষমতা যেমন বাড়ায়, তেমনই রক্তাল্পতা দূর করে। শুধু তাই নয়, কোষ্ঠকাঠিন্যর সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় এবং শরীরকে টক্সিনমুক্ত রেখে অনেক রোগ
আটকায়।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...