আপনি গ্যাজেটস-এর প্রতি অ্যাডিকটেড নন তো? যদি আপনি এগুলির ক্রীতদাস হয়ে পড়েন তাহলে একদিনও এগুলো ছাড়া আপনার জীবন কাটানো অসম্ভব হয়ে পড়বে। মনে হবে জীবনের একটা প্রয়োজনীয় অঙ্গই আপনার শরীর থেকে কেটে বাদ দেওয়া হয়েছে। সুতরাং এতদিন যা করেছেন সেটা ভুলে ‘গ্যাজেটস’-এর প্রতি নির্ভরতা কমান। যতটা প্রয়োজন ততটাই এর ব্যবহার করুন, ক্রীতদাস হয়ে উঠবেন না।

কীভাবে সম্ভব করবেন সেটাই আলোচনারঃ

কাউকে ‘আজ ফোন’ নয়

মোবাইলে চব্বিশ ঘণ্টা ব্যস্ত থাকাটা আমাদের অভ্যাস খারা্প করে দেয়। সমানে কাউকে ফোন করা, সোশাল মিডিয়ায় নিজের ফোটো আপলোড করা বা অন্যের করা পোস্ট-এ নিজের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করায় অনেকেই এত ব্যস্ততা দেখায় যে মনে হয়ে এছাড়া আর কোনও কাজ নেই।

যদি এই অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে সপ্তাহে এক বা দুই দিন মনকে শক্ত করুন যে-কোনও ভাবেই সেদিন ফোন ব্যবহার করবেন না, সে সেলফি নিতেই কিংবা ছবি আপলোড করতে বা কাউকে কল করতেই হোক না কেন। ১-২ মাস যদি মন শক্ত রেখে চলতে পারেন তাহলে দেখবেন সহজেই গ্যাজেটস থেকে দূরত্ব রেখে চলতে পারছেন।

একটা দিন টিভি দেখা বন্ধ

অফিসের ছুটি হোক বা বাড়িতে কাজের প্রেশার কম হোক, তার মানে এই নয় যে বসে টিভি দেখতে হবে। বহু মানুষ আছেন, সকাল সন্ধ্যা তাদের টিভি না হলে চলে না। বাড়ির আর সদস্যরা হয়তো অন্য কাজে ব্যস্ত কিন্তু আপনি টিভির সামনে সেঁটে বসে আছেন। এরকম যদি হয় সপ্তাহে ১-২ দিন টিভি দেখা থেকে সম্পূর্ণ বিরত থাকুন।

গাড়ি আজ কিছুতেই ব্যবহার করব না

কাছেই মার্কেটে যেতে হবে বা পাড়ায় একটু দূরত্বে বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে, প্রতিটা ছোটো ছোটো কাজের জন্য অনেকেই গাড়ি ব্যবহার করে। এতে হাঁটা চলার অভ্যাস বন্ধ হয়ে শরীরের ওপর যেমন খারাপ প্রভাব পড়ে তেমনি অর্থের অপচয়ও বেশি হয়।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...