৪০ পেরোলেই শরীর ফিট রাখার জন্য এক্সারসাইজ করা খুবই জরুরি। কিন্তু অনেক মহিলাই মনে করেন এই বয়সে ব্যায়াম করলে শরীরে ব্যথা, ক্লান্তি বাড়বে। অনেকে তো আবার ওয়ার্কআউট করা শুরুও করেন কিন্তু চটজলদি ফলাফল না পেয়ে বন্ধ করে দেন। এটা ভুলে যান যে, চল্লিশ পেরোবার পর বডির মেটাবলিজম স্লো হয়ে যাওয়ার জন্য, হাতেনাতে ফল পেতে দেরি হয়।

আমরা অনেকেই জানি না, চল্লিশোঊর্ধ্ব মহিলাদের জন্য এমন অনেক এক্সারসাইজ আছে, যেগুলো করা উচিত নয়। সুতরাং এ ব্যাপারে এক্সপার্টের মতামত নিয়ে তবেই ওয়ার্কআউট করা উচিত। এখানে কয়েটি এক্সারসাইজের কথা বলা হল যেগুলো চল্লিশ পেরোবার পর একেবারেই করা উচিত নয়।

 

১) ক্রাঞ্চেস: পেটের মেদ ঝরাবার জন্য এই এক্সারসাইজ করা হয়। এতে শিরদাঁড়ার উপর প্রেশার পড়ে। ৪০-এর পর আমাদের শিরদাঁড়ার ফ্লেক্সিবিলিটি কম হতে থাকে। তখন বেশি করে এ্যাংগল আর পজিশনের খেয়াল রাখতে হয়। সঠিক উপায় মেনে এক্সারসাইজ করার পরেও যদি পিঠে এবং ঘাড়ে ব্যথা হয় তাহলে সব ধরনের ক্রাঞ্চেস এড়িয়ে চলুন।

২) ইনটেন্স কার্ডিও ওয়ার্কআউট: জাম্পিং জ্যাক, স্কোয়াট জাম্পস, কিক বক্সিং, বার্পিজ, দৌড়ে সিঁড়ি ওঠানামা, জায়গায় দাঁড়িয়ে জগিং ইত্যাদি হল কার্ডিও ওয়ার্কআউট। এগুলোর কোনওটা করতেও যদি ব্যথা অনুভব করেন তাহলে তত্ক্ষণাত্ সেটা করা বন্ধ করুন। বডির স্ট্রেস লেভেল বেড়ে গেলে কর্টিসোল হরমোন নিঃসৃত হয়, যা শরীরের ওজন কমাবার বদলে ওজন বাড়িয়ে তোলে।

৩) ইনটেন্স স্ট্রেচিং: ৪০-এর পর পেশি দুর্বল হয়ে পড়ে। এই বয়সে নিজের ক্ষমতার বেশি শরীর স্ট্রেচ করার চেষ্টা করলে পেশি মাসল পুল হওয়ার ভয় থাকে।

৪) স্কোয্যাট: হিপ, নি জযে্ট এবং অ্যাংকল জযে্ট-এর জন্য খুব ভালো এক্সারসাইজ। কিন্তু বেশি বয়সে হাঁটুর পেশিতে অতিরিক্ত জোর পড়লে মাসল পুল হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এতে সিরিয়াস ইনজুরি হওয়ার প্রবণতাও বাড়বে।

৫) নেক এক্সারসাইজ: ৪০-এর পর সার্ভাইকাল-এর সমস্যা বেশি হয়ে থাকে। সার্ভাইকাল সমস্যা না থাকলেও ইনটেন্স নেক এক্সারসাইজ থেকেও এই সমস্যা তৈরি হতে পারে। যাদের পেশি এবং হাড় দুর্বল তারা কোনওভাবেই এই ওয়ার্কআউট করবেন না।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...