হেয়ার কালারের ফ্যাশনটা এখনও বেশ তুঙ্গে। কলেজ গোয়ার থেকে ওয়ার্কিং উয়োম্যান– সকলেই চুলের রঙে মন রাঙাতে ব্যস্ত। কিন্তু কালার্ড হেয়ার মেনটেন করাটাও বিশেষ জরুরি।

রং নির্বাচন করবেন কী করে?

Hair colouring-এর জন্য বাজারে বিভিন্ন ধরনের আলাদা আলাদা রঙের শেডস্ পাওয়া যাচ্ছে। স্বাভাবিক ভাবেই প্রতিটি ক্ষেত্রেই, কোম্পানি অনুযায়ী সেগুলির কোয়ালিটি, টেক্সচার এবং গুণগত মানও আলাদা। সুতরাং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, নিজের ত্বক, চোখের রং ও চুলের স্বাভাবিক রঙের নিরিখেই বেছে নিতে হবে সঠিক হেয়ার কালার ।

চুলের রং ত্বকের রঙের সঙ্গে মানানসই হবে কীভাবে?

আপনার ত্বক যদি ফরসা ও উজ্জ্বল হয়, তাহলে Hair colouring-এর জন্য যে-কোনও রংই সুন্দর লাগবে আপনাকে। ত্বকের রং মাঝামাঝি হলে শ্যাম্পেন, কুল ব্রাউন অথবা অ্যাশ ব্লন্ড কালারই মানানসই। স্কিন টোন গোলাপি হলে গোল্ডেন ব্লন্ড বা রেড হেয়ার কালার এড়িয়ে চলাই ভালো। কারণ এতে আপনার ত্বক আরও বেশি লালচে দেখাবে, যা বেখাপ্পা।

যেসব মহিলার ত্বক গমরঙা কিংবা অলিভ কমপ্লেকশন-এর, তাদের ডার্ক কালার ব্যবহার করাই উচিত। তেমনই আবার ভায়োলেট, বারগান্ডি এবং ব্লু টিন্ট, কৃষ্ণবর্ণের মহিলাদের আরও বেশি আকর্ষণীয় ও সেক্সি করে তুলবে। ঘন কালো চোখের কন্যাদের জন্য কপার, ব্রাউন, ডিপ রেড পারফেক্ট ম্যাচিং।

কী কী বিষয় মাথায় রেখে চুলের রং উচিত?

আপনার চুলের কন্ডিশন, চুলের শোষণ ক্ষমতা ও স্থিতিস্থাপকতার উপরই নির্ভর করবে হেয়ার কালার নির্ধারণের বিষয়টি। কারণ শুধু রং করলেই হবে না, সেই রং যাতে চুল ধরে রাখতে পারে সেদিকেও নজর দিন।

লাইফ স্টাইলের কথা মাথায় রেখেই হেয়ার কালার বাছুন। অর্থাৎ আপনি কোন এনভায়রনমেন্ট-এ থাকেন, আপনার পোশাক প্রভৃতির উপর নির্ভরশীল। যদি চুল শুষ্ক ধরনের হয়, হলদেটে বা সোনালি শেড অ্যাভয়েড করুন কারণ এ ধরনের রঙের জন্য চুল আর্দ্র হওয়া বিশেষ প্রয়োজন।

এছাড়া মনে রাখবেন হেয়ার কালার সর্বদা কেমিক্যাল-যুক্ত। তাই কালার করার আগে অবশ্যই স্কিন টেস্ট করে নিতে ভুলবেন না।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...