অনেক কারণেই ওভারিতে সিস্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এর সবথেকে প্রধান কারণ হল মেনোপজ। এছাড়াও পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম, এন্ডো মেট্রিয়োসিস, হরমোনের ভারসাম্যহীনতা, ক্রনিক পেলভিক ইনফ্ল্যামেশন, টিউমারও এটির কারণ হতে পারে। সাধারণত আকারে ৪ সেন্টিমিটারের কম সিস্ট হয়ে থাকলে সেটা নিজে থেকেই সেরে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আকারে বড়ো এবং জটিলতা থাকলে সিস্ট সারাবার জন্য চিকিৎসার প্রয়োজন পড়ে। সাধারণত ওভারিয়ান সিস্ট থেকে ক্যানসার হয় না। কিন্তু মাঝেমধ্যে এর থেকে ক্যানসার হতে দেখা যায়। বিশেষ করে বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মেনোপজের পর যে মহিলাদের ওভারিয়ান সিস্ট হয়ে থাকে তাদের ওভারিয়ান ক্যানসার হওয়ার ভয়ও বেড়ে যায়।

বাবার লিভার ক্যানসার এবং মায়ের ব্রেস্ট ক্যানসার ছিল। আমি শুনেছি ভবিষ্যতে পরিবারের অন্য কোনও সদস্যেরও এই রোগ হতে পারে। আমার বয়স এখন ৩২। ক্যানসার থেকে বাঁচতে কী কী সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে?

বংশগত ভাবে এই রোগ পরিবারে হওয়ার রিস্ক সত্যিই আছে। মায়ের ব্রেস্ট ক্যানসার হয়ে থাকলে আপনার ক্ষেত্রে হওয়ার সম্ভাবনা ১২ থকে ১৪ শতাংশ বেশি। লিভার ক্যানসারের ক্ষেত্রেও বংশানুক্রমিক রোগটি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। এর থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে শারীরিক ভাবে সক্রিয় থাকাটা খুব দরকার। ওজন কোনও ভাবেই বাড়াবেন না, অ্যালকোহল সেবন করবেন না, বাচ্চাকে স্তন্যপান অবশ্যই করাবেন। এছাড়াও গর্ভনিরোধক ট্যাবলেট খাবেন না, বিশেষ করে ৩৫ বছর বয়সের পর। মেনোপজের পর হরমোন থেরাপি কখনও করাবেন না।

ফাইব্রয়েডস-এর সার্জারি করাবার পরও কি দ্বিতীয়বার আবার এই সমস্যা দেখা দিতে পারে?

গর্ভাশয়ের দেয়ালের মাংসপেশি এবং সংযোগকারী টিস্যু দ্বারা গঠিত এই মাংসপিণ্ড ফাইব্রয়েডস নামে পরিচিত এবং এটি থেকে ক্যানসার হওয়ার কোনও সম্ভাবনা থাকে না। সার্জারির মাধ্যমে এটি বার করে দেওয়া হয়। এই সার্জারিটিকে মায়োমেক্টমি বলা হয়। সার্জারির পরেও আবার কারও ফাইব্রয়েডস হওয়ার সম্ভাবনা থাকে ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ। এটি রোধ করার জন্য লবণ কম খেতে হবে, ব্লাডপ্রেশার নিয়ন্ত্রিত রাখতে হবে, এক্সারসাইজ জরুরি, কোমরের আশেপাশে ফ্যাট জমতে দেওয়া চলবে না এবং পটাশিয়াম খাওয়া বাড়াতে হবে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...