আধুনিক জীবনশৈলীতে সবচেয়ে বেশি যে-জিনিসটির অভাব দেখা দিয়েছে, তা হল ইমোশনাল এক্সচেঞ্জ। দম্পতিদের মধ্যেও এটা ঘটছে, ফলে সম্ভোগের ক্ষেত্রে থেকে যাচ্ছে অপূর্ণতা। মন থেকে শরীরে, পরস্পরের সঙ্গে সংযোগ তৈরি করতে চার দেয়ালের গুরুত্ব অপরিসীম। বেডরুম-ই একমাত্র দূরত্ব ঘুচিয়ে পূর্ণতর করতে পারে শরীরী প্রেমকে। এখানে নিজের ইচ্ছেকে অনেকটাই প্রাধ্যন্য দেওয়া যায়। মন আর শরীরকে মাতিয়ে তোলা যায় নিশ্চিন্তে। নিরাপত্তা রক্ষা করে চারটে দেয়াল আর ছাদ। কিন্তু চার দেয়ালের মধ্যে প্রেমকে পূর্ণতা দিতে হলে চাই উপযুক্ত আবহ। বর্ণ, গন্ধ, সাজ, শয্যা সবই হওয়া চাই আকর্ষণীয়।

দেয়ালের রং

শয়নকক্ষের দেয়ালের রং-এর এক আলাদা গুরুত্ব আছে। কারণ, দেয়ালের রং প্রভাবিত করে মনকে। রং-এর সংস্পর্শে যদি চোখ আরাম পায়, তাহলে মন আর শরীরও জেগে ওঠে। পায়ের নখ থেকে মাথার চুল পর্যন্ত তরঙ্গায়িত হয় প্রেমময় অনুভূতির আবেশে। আর এই সুখানুভূতি জাগাতে পারে দেয়ালের গোলাপি, আকাশি, বাদামি প্রভৃতি রং।

সাজান ছবি দিয়ে

আপনার বেডরুম-এ রাখুন পাখি, প্রজাপতি, ফুল প্রভৃতির সুন্দর ছবি। ফ্রেমবন্দি হতে পারে অরণ্যের সবুজ বা বিস্তীর্ণ বেলাভূমি– যার মাঝে আপনারা হারিয়ে যেতে পারবেন ওই একান্ত মুহূর্তে। আপনাদের রোমান্টিক ছবিও রাখতে পারেন ফ্রেমবন্দি করে। মোটকথা, ক্লান্তি, মানসিক চাপ দূর করে ফুরফুরে মেজাজ এনে দেবে এমন ছবি দিয়েই সাজিয়ে তুলুন আপনার শয়নকক্ষ।

আলো

অন্ধকার আর আলো থাকে হাত ধরাধরি করে। কারণ, অন্ধকারে প্রেম গাঢ় হলেও, শুভারম্ভ হয় আলো গায়ে মেখে। হালকা আলোয় পরস্পরকে আবিষ্কার করার মজাই আলাদা। তাই কম ওয়াটেজ-এর ল্যাম্পশেড যুক্ত নীল, সবুজ আলো দিয়ে সাজিয়ে রাখুন বেডরুম।

সুগন্ধি

গন্ধের গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষ করে শয়নকক্ষে। ঘর সুন্দর গন্ধে ভরা থাকলে তৈরি হয় রোমান্টিক মুড। সন্ধেবেলা কয়েকটা রজনীগন্ধা কিংবা বেলফুলের মালা এনে ঘরে রাখুন। দেখবেন মেজাজ মিঠে হয়ে গেছে। আর যদি ফুল জোগাড় করতে না পারেন, তাহলে ঘরে অ্যারোমা ক্যান্ডেল কিছুক্ষণ জ্বালিয়ে রাখুন। জমে যাবে রোমান্স।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...