হ্যালো, অ্যাম আই টকিং টু মিস্টার মৃণাল সোম? একটি মিষ্টি সুরেলা নারীকণ্ঠ ভেসে এল ফোনের ভিতর থেকে।

ইয়েস, স্পিকিং, মৃণালও বিনম্র স্বরে প্রত্যুত্তর দিল।

স্যার, দিস ইজ নিশা ফ্রম হোটেল সানস্টার। উই ফাউন্ড আ ওয়ালেট হ্যাভিং সাম মানি, এটিএম কার্ড অ্যান্ড আদার ইমপর্টেন্ট কার্ডস উইথ ইযোর আইডেন্টিটি ইন আওয়ার কনফারেন্স হল। ইউ আর রিকোযে্টেড টু কালেক্ট ইট ফ্রম রিসেপশন, থ্যাংক ইউ।

লাইন কেটে গেল। এই অপ্রত্যাশিত আনন্দে ঠিক কী রিঅ্যাক্ট করা দরকার ভেবে পেল না মৃণাল। চেয়ারটা টেনে বসে পড়ল। রাতের সমস্ত টেনশন এক মুহূর্তে ছু-মন্তর হয়ে যেতে শারীরিক ভাবে যেন কিছুটা নিজেকে দুর্বল মনে হল মৃণালের। রাতের ঘটনাটা মনে পড়ল। গতকাল রাতে অফিসেরই একটা সেমিনার অ্যাটেন্ড করতে ওই হোটেলে গিয়েছিল সে। রাতে বাড়ি ফিরে একটা কাগজ পার্স থেকে বার করতে গিয়ে খেয়াল হয়, প্যান্টের পকেট তন্নতন্ন করে খুঁজে দেখেছে মৃণাল। কোথাও নেই। সেই থেকে টেনশন শুরু হয়েছে তার। সকালে উঠে পার্স পাওয়া গেছে জেনে স্বস্তি অনুভব করল সে।

তাড়াতাড়ি স্নান, ব্রেকফাস্ট সেরে সে সোজা হোটেলের রাস্তা ধরল। হোটেলের সামনে যখন পেঁছোল তখন ঘড়িতে প্রায় দশটা বাজতে চলেছে। হোটেলে ঢুকে মৃণাল সোজা রিসেপশনের দিকে পা বাড়াল। রিসেপশনে বসে থাকা মেয়েটিকে দেখে তার সামনে গিয়ে দাঁড়াল মৃণাল। লক্ষ্য করল মেয়েটি সুন্দরী এবং স্মার্ট। মৃণালকে দেখে এক মুখ হাসি নিয়ে মেয়েটি জিজ্ঞেস করল, হাউ ক্যান আই হেল্প ইউ স্যার?

আই অ্যাম মৃণাল, মৃণাল সোম। ইউ আর নিশা আই থিংক। ইউ কলড মি ইন দ্য মর্নিং।

ও... ও... ইয়া..., বলতে বলতেই মেয়েটি কাউন্টারের নীচে রাখা মৃণালের পার্স-টা বার করে মৃণালের ছবিটা দেখে শিওর হয়ে পার্স-টা মৃণালের হাতে ধরিয়ে দিল।

থ্যাংকস এগেন নিশা। ইফ ইউ ডোন্ট মাইন্ড ক্যান উই হ্যাভ আ কাপ অফ কফি টুগেদার প্লিজ। নিশাকে থ্যাংক ইউ জানাবার একটা রাস্তা খুঁজছিল মৃণাল।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...