আমাদের অনেকেরই বিদেশে ঘুরে বেড়ানোর শখ আছে। অনেকেরই শখ আছে বরফের ঘরে রাত কাটানোর বা আরামদায়ক বিছানায় শুয়ে আকাশের তারা খসা বা তুষারপাত দেখা। এরকম ইচ্ছে থাকলে আপনাদের সে ইচ্ছেও পূরণ হয়ে যাবে। কারণ আমাদের এই পৃথিবীতে এমন কিছু হোটেল আছে যা আপনার মনের ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে। সেরকম কয়েকটি হোটেলের সন্ধান রইল এখানে। আজ পঞ্চম পর্ব।

জাম্বো স্টে হোটেল : সুইডেনের রাজধানি স্টকহোমের আরল্যান্ডা এয়ারপোর্ট-এ গেলে এক অদ্ভুত বিলাসবহুল হোটেল আপনার চোখে পড়বে। দেখবেন ককপিটের ওপর দাঁড়িয়ে আছে একটি প্লেন। যেটি আগে ৭৪৭ বিমান হিসেবে ব্যবহার করা হতো। বর্তমানে সেটিকে একটি হোটেলে রূপান্তরিত করা হয়েছে, নাম জাম্বো স্টে হোটেল। এই হোটেলে ২৫টি কামরা আছে। আছে অক্সিজেন মাস্কের ব্যবস্থাও। দূর থেকে দেখলে অনেকেরই বিশ্বাস হবে না আসলে এটি একটি হোটেল বলে।

 

ডেথস্টার হোটেল : আজারবাইজানের বেকু শহরের ডেথস্টার হোটেলকে দূর থেকে দেখলে মনে হবে বিশালাকায় দুটি ব্ল্যাকহোল যেন ঝুলে আছে বাতাসে। এই বিচিত্র নকশাই আর-দশটি হোটেল থেকে আলাদা করে ডেথস্টার হোটেলকে। নামে মৃতদের তারকা হিসেবে পরিচিত হলেও, রহস্যময়তা ও সৌন্দর্যের নিরিখে ব্ল্যাকহোলের মতো মৃত্যুকেই যেন নান্দনিক ভাবে উপস্থাপন করে হোটেলটি। কাস্পিয়ান সমুদ্রের দিকে মুখ ফেরানো এই হোটেলটিকে সমুদ্রের গভীরে পূর্ণিমার চাঁদের মুখ ভেবে ভুল হয় অনেকের। পূর্ণ চাঁদের কলঙ্কের মতোই বিশালাকার কালো গর্তটি ফুটে ওঠে অন্যরকম শূন্যতা নিয়ে দূর থেকে এই ব্ল্যাকহোল দেখে জাহাজের যাত্রীরা আঁতকে ওঠেন। ব্ল্যাকহোলের মতোই দৃশ্যমান হয় এই হোটেল। ব্ল্যাকহোল যেমন নিজের বুকের দিকে সবকিছুকেই টেনে নিয়ে নিঃশেষ করে দেয়, ডেথস্টার হোটেলের বুকের এই কালো গর্তটি ঠিক তেমনই অজানা আতঙ্কের মুগ্ধতায় ফেলে সমুদ্রের ভেসে চলা জাহাজীদের।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...