শারদোৎসব মহামিলনের। তাই প্রবাসী ছেলেটি ঘরে ফেরে, বায়না দেওয়া হয় নরেন ঢাকিকে। তিন পুরুষ ধরে তাদের বাদ্যি বাজে, বোধন থেকে বিসর্জন। কর্তাবাবু আজও রীতি মেনে সেজে ওঠেন, ফরাসডাঙার ধুতি আর গিলে করা ফিনফিনে পাঞ্জাবিতে।

এই তো পুজোর প্রাপ্তি। এমনকী, কে চেনা আর কে অচেনা, সে ভেদও মিশে যায় এই ক’টা দিনের যৌথতায়। মনে হয় সকলেই সকলের চেনা। সকলের জন্য সকলে এগিয়ে এসেছে এক বড়ো আনন্দের উৎসবকে কেন্দ্র করে।
জীবনের যত একঘেয়েমী, দুঃখ, কষ্ট ভুলে বাংলায় এই ক'টা দিন মানুষ আনন্দ করে -- সবটুকু নিংড়ে দিয়ে ভুলে থাকে জীবনের যত জটিলতা, যত খারাপ থাকা। রোগ ব্যধি, বিছিন্নতা, হানাহানি ভুলে, আনন্দের স্রোতে ভেসে যাওয়ার নামই হল শারদোৎসব। এ আনন্দ ফুরোলে আবার এক ক্লান্তিকর জীবনচরিত রচনায় নিমজ্জিত হওয়া।

পুজোর দিনগুলোয় খাওয়াদাওয়া হয়ে ওঠে বাঙালির জীবনের অঙ্গ৷তাই অষ্টমীর ডিনারে কী রাঁধবেন তারই পরামর্শ দিচ্ছি আমরা৷ চাইনিজ ফ্রায়েড রাইস -এর সঙ্গে তৈরি করুন এই দুটি ডিশ৷

থাই গ্রিন ভেজিটেবিল কারি

উপকরণ : ২টো ছোটো চামচ বাদাম তেল, ১ বড়ো চামচ গ্রিন কারি পেস্ট, অল্প ব্রাউন সুগার, ৮০০ মিলি কোকোনাট মিল্ক, ২ টুকরো লেবুর ফালি, ১ বড়ো চামচ তাজা লেবুর রস, ৫০০ গ্রাম আতার কোয়া বীজ ছাড়ানো, ২টো বেগুন লম্বা টুকরোয় কাটা, ৪০০ গ্রাম ছোলা সেদ্ধ করা, ১টা ক্যাপসিকাম কুচোনো, ১৫০ গ্রাম কুচোনো বিনস, ১/৪ কাপ ধনেপাতাকুচি, সেদ্ধ ভাত এক মুঠো, ধনেপাতাকুচি অল্প, ফিশ সস প্রযোজনমতো।

প্রণালী: ঢিমে আঁচে একটা কড়ায় তেল গরম করুন। এতে কারি পেস্ট দিয়ে ১ মিনিট ফ্রাই করুন। কোকোনাট মিল্ক দিয়ে গাঢ় না হওয়া অবধি নাড়াচাড়া করুন। ফিশ সস, ব্রাউন সুগার, লেবুর রস একসঙ্গে মেশান, এবার আতা বেগুনের টুকরো দিয়ে এই মিশ্রণ ঢেলে ১০ মিনিট রান্না হতে দিন। ছোলাগুলো দিয়ে দিন। সব শেষে দিন ক্যাপসিকাম আর বিনস। আরও ২ মিনিট রান্না হতে দিন যাতে সবজি সেদ্ধ হয়ে যায়। গরম গরম সার্ভ করুন ধনেপাতা ছড়িয়ে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...