এখন আর আগের মতো মায়েদের মধ্যে সচেতনতার অভাব নেই। ভাবনাচিন্তায় পরিবর্তন এসেছে। সন্তানের জন্ম দেওয়া, সন্তানকে বড়ো করা, তাদের জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে দেখা যে-কোনও মায়ের কাছেই একটা বড়ো আত্মতৃপ্তির বিষয়। কিন্তু তাই বলে নিজেকে অবহেলা করতে চান না আজকের নারী।

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রকৃতির নিয়মে বয়স বাড়বে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তার মানে তো এমন নয় যে, মায়েদের জীবনে আর কোনও কিছুই অবশিষ্ট থাকতে নেই। যে-কোনও সময়ে নতুন করে কিছু করার উদ্যম, নতুন করে বাঁচার ইচ্ছে তৈরি হতে পারে। তাই নিজেকে শারীরিক ভাবে সক্ষম ও সুস্থ রাখা বিশেষ ভাবে জরুরি।রইল women health care after 40 সংক্রাল্ত পরামর্শ৷

৪০-এর পর থেকেই চেহারায় বয়সের দ্রুত ছাপ পড়তে শুরু করে। হরমোনের তারতম্যে দ্রুত পরিবর্তন হয় অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াগুলোয়। অনেক মহিলাই এই সময় ততটা সেক্সুয়ালি অ্যাক্টিভ থাকেন না। ফলে শরীরে কিছু কিছু সমস্যা সৃষ্টি হয়। তাই শরীরে বা মনে, কিছুমাত্র পরিবর্তন লক্ষ্য করলেই সচেতন হোন।জেনে নিন keeping fit at 40-র কিছু সিক্রেট৷

ফ্যামিলি হেলথ হিস্ট্রি জানুন

এই বয়সে নিজেকে সুস্থ রাখার প্রাথমিক ধাপ হল ফ্যামিলি হেলথ হিস্ট্রির ব্যাপারে সচেতন হওয়া। বংশানুক্রমিক ভাবে কোনও রোগ থাকলে আগে থেকেই সচেতন হোন। নিয়মিত ভাবে ব্যায়াম করুন। সময়ে সময়ে হেলথ চেক-আপ করান, ব্যালেন্সড এবং পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন। যতই ব্যস্ত জীবনশৈলী হোক আপনার, এগুলি কিন্তু অবহেলা করলে চলবে না। নিউট্রিশনিস্টদের মতে, ক্লিনিকাল ডেফিশিয়েন্সির ক্ষেত্রে এই বয়সে মহিলারা, পুরুষদের তুলনায় বেশ কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়েন।

এই বয়সটাই সাবধান হওয়ার। কারণ এই সময়ই মহিলারা অনেকেই ব্রেস্ট ক্যানসারের শিকার হন। শরীরের ওজন বেড়ে গেলে তো আরও সতর্ক থাকা উচিত। যদি বডি মাস ইনডেক্স ৩০-এর বেশি হয়, তাহলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। ব্রেস্ট ক্যানসার প্রাথমিক স্তরে ধরা পড়লে, তা থেকে নিরাময় সম্ভব। সুতরাং চল্লিশের কোটায় পা দিয়ে চেক করে দেখুন পারিবারিক ভাবে এই রোগের কোনও ইতিহাস আছে কিনা।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...