কেউ বাড়িতে নেই। পরিবারের সবাই আত্মীয়ের বাড়ি বেড়াতে গেছেন। তাই অসীমা বাড়িতে একা রয়েছে। এমন সময় বাড়িতে এল অসীমার প্রেমিক ভিকি। স্মার্ট ছেলে। দেখা হওয়া মাত্রই ভিকি তার বলিষ্ঠ বাহুযুগল দিয়ে কাছে টেনে নিল অসীমা-কে। শুধু তাই নয়, ভিকি যখন অসীমার কাছ থেকে জানল বাড়িতে কেউ নেই, তখন তার সে কি আনন্দ! ‘ঘরমে কই নেহি হে! থোড়াই না লুডো খেলেঙ্গে, চোলে...’ বলেই অসীমাকে নিয়ে সোজা বিছানায়। অসীমাও ভিকিকে বাধা দেয়নি কিংবা মনে মনে হয়তো এমনটাই চাইছিল। কারণ অসীমা তখন ভিকির প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছিল। সুজিত সরকার পরিচালিত ‘ভিকি ডোনার’ ছবির এমন ঘটনা হয়তো অনেকের জীবনেই ঘটেছে কিংবা ঘটতেও পারে।

আসলে, সমীক্ষা করলে হয়তো দেখা যাবে, আজকের যুগের প্রায় সিংহভাগ মেয়েদেরই বিয়ের আগে আচমকা এই সম্ভোগের অভিজ্ঞতা রয়েছে। তবে, দু’ দশক আগেও হয়তো ‘অগ্নিপরীক্ষা’ দিতে হতো ভারতীয় মেয়েদের। অর্থাৎ, ফুলশয্যার রাতে নারীকে দিতে হতো সতীত্বের প্রমাণ। বিয়ের আগে যৌন স্বাধীনতা ভোগ করার অধিকারী ছিল একমাত্র পুরুষরাই। নারী শুধু তার শরীর ও মনকে সযত্নে তুলে রাখত স্বামীর জন্য।

বিয়ের আগে মেয়েদের অন্য কারওর সঙ্গে শারীরিক মিলনকে ‘পাপ কাজ’ বলে মনে করা হতো। আসলে এমনই সামাজিক অনুশাসনকে মেনে নিতে, বাধ্য করা হতো মেয়েদের। কিন্তু সত্যিই কি সব মেয়েরাই ওই সামাজিক অনুশাসন মানত? নাকি বিয়ের আগেই লুকিয়ে-চুরিয়ে অন্য প্রেমিকের সঙ্গে এক-আধবার শরীরী মিলন ঘটিয়ে ফেলত কেউ কেউ? হয়তো অনেক কিছুই ঘটত কিন্তু সামাজিক চাপের কথা ভেবে কেউ স্বীকার করত না কিংবা ওই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসত না। তবে সময় বদলেছে।

এখন মোবাইল, ইন্টারনেট-এর যুগ। মেয়েরা এখন সামাজিক অনুশাসনের চোখ রাঙানি-কে ভয় না করে, ইচ্ছে মতো ইচ্ছেপূরণ করে। বিবাহ-পূর্ব সম্পর্কে শারীরিক ঘনিষ্ঠতার সাহস দেখাতে পারে এবং তা স্বামীর কাছে নির্দ্বিধায় বলতেও পারে। ছেলেরাও এখন এ ব্যাপারে অনেকটাই উদার। আসলে এই মানসিকতার বদল ঘটেছে খুবই সংগত কারণে। বয়ঃসন্ধিকালে যুবক-যুবতির শরীরে যে প্রবল যৌন ইচ্ছে তৈরি হয়, তা পূরণের জন্য পরস্পর উন্মুখ হয়ে থাকে। ফলে, যুবক-যুবতিরা পরস্পরের কাছাকাছি এলে, কোনও এক ইমোশনাল মুহূর্তে শরীরী মিলন ঘটে যেতেই পারে।

आगे की कहानी पढ़ने के लिए सब्सक्राइब करें

ডিজিটাল

(1 साल)
USD10
 
সাবস্ক্রাইব করুন

ডিজিটাল + 12 প্রিন্ট ম্যাগাজিন

(1 साल)
USD79
 
সাবস্ক্রাইব করুন
আরো গল্প পড়তে ক্লিক করুন...